এস.সি.ডি’তে প্রতি শিক্ষাবর্ষে ২টি ‘প্যারেন্টস মিটিং’ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সে অনুযায়ী আগামী ১৪ অক্টোবর ২০২৩ (শনিবার) ‘নার্সারি-১ম শ্রেণির’ এবং ২১ অক্টোবর ২০২৩ (শনিবার) ‘২য়-১০ম শ্রেণি’ শিক্ষার্থীদের ‘প্যারেন্টস মিটিং’ অনুষ্ঠিত হবে ইন-শা-আল্লাহ।
এই ‘প্যারেন্টস মিটিং’-এর উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিটি শিক্ষার্থীর সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অভিভাবক ও স্কুল কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনার একটি সুযোগ করে দেওয়া। পাশাপাশি অভিভাবকদের তরফ থেকে স্কুল সংক্রান্ত যে কোনো পরামর্শ/নাসিহা শোনা। এই মিটিংগুলোতে সাধারনত স্কুলের পক্ষ থেকে এস.সি.ডি ম্যানেজিং কমিটির আহ্বায়ক জনাব এনামুল হক, প্রিন্সিপাল, ভাইস-প্রিন্সিপাল এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর ক্লাস টিচার উপস্থিত থাকেন। প্রতিটি শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে বাবা-মা উভয় অথবা লোকাল গার্ডিয়ানদের (বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে) উপস্থিত থাকার জন্য আমরা বিশেষভাবে অনুরোধ করি।
আলোচনার সুবিধার্থে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অভিভাবকের জন্য আমরা আলাদা সময় নির্ধারণ করেছি। শিক্ষার্থী ও স্কুলের কল্যাণে অভিভাবকদের এই প্যারেন্টস মিটিং-এ অংশগ্রহণ অত্যাবশ্যক। তাই সকল অভিভাবক উক্ত প্যারেন্টস মিটিং-এ নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ে উপস্থিত থাকবেন বলে আমরা আশা করি, ইন-শা-আল্লাহ।
**জরুরী নোটিশ: জরুরি ইউটিলিটি কাজের কারণে ১৯ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ SCD বন্ধ থাকবে। ১৯ সেপ্টেম্বরের নির্ধারিত সিটি পরীক্ষা আগামী ২৬শে সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার) ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম,
আগামী রবিবার (১০/০৯/২৩) থেকে ১ম–৫ম এবং ৮ম-৯ম শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীদের ক্লাস টেস্ট শুরু হবে ইন-শা-আল্লাহ।
১। CT সাধারনত ক্লাসে যতটুকু সিলেবাস কভার করা হয়েছে তার উপর হয়ে থাকে। CT চলাকালীন অন্যান্য সকল ক্লাস স্বাভাবিকভাবেই চলবে এবং CT ব্যাতিত অন্যান্য ক্লাসে নতুন লেসন পড়ানো হলেও নতুন কোনো বাড়ির কাজ দেওয়া হবে না। আগে যা পড়ানো হয়েছে তা রিভিশন দেওয়া হবে।
২। নির্ধারিত বিষয়ের CT ঐ দিন রুটিনে নির্ধারিত ক্লাস টাইমের মধ্যেই হবে।
৩। CT নাম্বার যেহেতু বার্ষিক পরীক্ষার সাথে যোগ হয়, তাই CT’তে অংশগ্রহণের ব্যপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
৪। বার্ষিক পরীক্ষা সময়মত দিতে না পারলে পরবর্তিতে তা পুনরায় (Retake) দেওয়া যায় না। একইভাবে CT দিতে না পারলেও তা পুনরায় (Retake) দেওয়া যায় না।
বার্ষিক পরীক্ষার-২০২৩ (মানবন্টন)
(১ম-৫ম এবং ৮ম-১০ম শ্রেণির জন্য প্রযোজ্য)
সিটি-১: ১০ মার্কস (১০%) হোমওয়ার্ক, এ্যাটেনডেন্স, আদব-আখলাক, ক্লাস পারফরমেন্স: ১০ মার্কস (১০%) বার্ষিক পরীক্ষা: (৮০%)
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
১। নার্সারিতে স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার সাথে নার্সারির প্রথম আনুষ্ঠানিক পরীক্ষা শুরু হবে।
সাইন্স ফেয়ারের নিজ নিজ প্রজেক্ট প্রদর্শনীর দিন সকালে নির্ধারিত স্থানে নিয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিত থাকতে হবে। এর পূর্বে সাইন্স প্রজেক্ট স্কুলে সাবমিট করার প্রয়োজন নেই।
২৪ আগস্ট ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) উভয় শিফট-এ কুরআন ও আরবি ভাষাশিক্ষা ক্লাসের পর স্কুল ছুটি দেওয়া হবে। উক্ত দিন স্কুল ছুটির পর দুপুর ১২টার মধ্যে মেয়ে শিক্ষার্থীরা এবং বিকাল ৫টার মধ্যে ছেলে শিক্ষার্থীরা ক্রাফটস প্রজেক্ট স্ব-স্ব মেন্টরের কাছে জমা দিবে।
প্রদর্শনীর স্থান:
– ৩য় এবং ৪র্থ তলা (লিফট-২ ও ৩): সকল শিক্ষার্থীর ক্রাফটস প্রদর্শন করা হবে। – ৫ম তলা (লিফট-৪): মেয়ে শিক্ষার্থীদের সাইন্স প্রজেক্টসমূহ প্রদর্শিত হবে। – ৭ম তলা ও ৮ম তলা (লিফট-৬ ও ছাদ): ছেলে শিক্ষার্থীদের সাইন্স প্রজেক্টসমূহ প্রদর্শিত হবে।
সাইন্স প্রজেক্ট প্রদর্শনীর সুবিধার্থে স্কুল প্রাঙ্গণ সকাল ৭:০০টা থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রবেশের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সাইন্স ফেয়ারে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীগণ সকাল ৮:০০টার মধ্যে যার যার প্রোজেক্ট নিয়ে নির্ধারিত স্থানে অবস্থান করবে। ৮:৩০ থেকে প্রদর্শনী শুরু হবে, ইন-শা-আল্লাহ।
৫ম তলায় (মেয়েদের জন্য নির্ধারিত ফ্লোরে) কোনো পুরুষ অভিভাবক বা ছেলেরা প্রবেশ করবে না।
৭ম এবং ৮ম তলায় (ছেলেদের জন্য নির্ধারিত ফ্লোরে) কোনো মহিলা অভিভাবক বা মেয়েরা প্রবেশ করবে না।
অভিভাবকদের জন্যসাইন্স ফেয়ার এবং ক্রাফটস প্রদর্শনীতে উপস্থিতির সময়
নার্সারি – ৩য় শ্রেণির অভিভাবক: ৮:৩০টা – ১০:৩০টা
৪র্থ – ১০ম শ্রেণির অভিভাবক: ১০:৩০টা – ১২:৩০টা
পর্যাপ্ত জায়গার অভাব এবং আয়োজনের সুবিধার্থে অভিভাবকদের উপরোক্ত সময় মেনে উপস্থিত হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
অন্যান্য দিকনির্দেশনা
সকল শিক্ষার্থী অবশ্যই স্কুলের ইউনিফর্ম পরে স্কুলে আসবে।
৩য় তলায় ক্রাফটস প্রদর্শনীতে প্রবেশ করার পর অভিভাবকরা খেয়াল রাখবেন যাতে ছোট বাচ্চারা কোনো ক্রাফটস হাত দিয়ে না ধরে।
প্রদর্শনী চলাকালীন সকল অভিভাবক পর্দার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবেন।
অভিভাবকরা মোবাইল ফোন বা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা বা ভিডিও করা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকবেন।
কোনো অবস্থাতেই অভিভাবক বা শিক্ষার্থীরা সাইন্স প্রজেক্ট বা ক্রাফটস নিয়ে কোনো ধরনের তুলনা বা বিরূপ মন্তব্য করবেন না।
শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ সাইন্স প্রজেক্ট এবং ক্রাফটস, প্রদর্শনী শেষে বাসায় নিয়ে যাবে।
সাইন্স প্রজেক্টের ফলাফল পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।
নার্সারি ও কেজি শ্রেণির আর্টস প্রতিযোগিতা
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দিকনির্দেশনা
নার্সারি ও কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ২৬ আগস্ট ২০২৩-এ নিম্নে উল্লেখিত সময়ে উপস্থিত থাকবে। নার্সারির শিক্ষার্থীরা আউটলাইন করা (স্কুল থেকে সরবরাহকৃত) একটি শিট-এ (যেখানে কিছু নির্জীব দৃশ্যের আউটলাইন করা একটি ছবি থাকবে) রং করবে।
কেজির শিক্ষার্থীরা সাদা আর্ট পেপারে (স্কুল থেকে সরবরাহকৃত) নির্জীব কোনো ছবি আঁকবে ও রং করবে
নার্সারি ও কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীরা রঙ করা এবং ছবি আঁকার উপকরণ (পেন্সিল, ইরেজার, রঙ পেনসিল/ক্রেয়ন/প্যাস্টেল কালার ইত্যাদি) সাথে করে নিয়ে আসবে। জল রং আনা থেকে বিরত থাকতে হবে।
শ্রেণি
সেকশন
সময়
রুম নং
নার্সারি
A
৯:০০ – ৯:৩০
৩০২
নার্সারি
B
৯:৫০ – ১০:২০
৩০২
নার্সারি
C
১০:৪০ – ১১:১০
৩০২
নার্সারি
D
১১:৩০ – ১২:০০
৩০২
শ্রেণি
সেকশন
সময়
রুম নং
কেজি
A
৯:০০ – ৯:৪০
২০২
কেজি
B
১০:০০ – ১০:৪০
২০২
কেজি
C
১১:০০ – ১১:৪০
২০২
কেজি
D
১২:০০ – ১২:৪০
২০২
অন্যান্য দিকনির্দেশনা
সকল শিক্ষার্থী অবশ্যই স্কুলের ইউনিফর্ম ও আইডি কার্ড পরে স্কুলে আসবে।
অভিভাবকরা মোবাইল ফোন বা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা বা ভিডিও করা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকবেন।
আর্টস প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর শিক্ষার্থীরা নিচতলায় অবস্থানরত অভিভাবকদের কাছে চলে যাবে।
নার্সারি ও কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের আর্টস প্রতিযোগিতার ফলাফল পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।
এস.সি.ডি স্কুলের অভিভাবকরা অবগত যে এস.সি.ডি’তে কায়দা, আম্মাপারা ও কুরআন হিফজ-এর সময় মাদানী মুসহাফ (উসমানি স্ক্রিপ্ট) পড়ানো হয়। মাদানী মুসহাফ যেহেতু বাংলাদেশে প্রচলিত ইন্দো-পাক ফন্ট (নাশক তা’লীক) থেকে ভিন্ন এবং এই মুসহাফ খুঁজে পাওয়ায় কিছুটা দুস্কর, তাই অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে আমরা মাদানী মুসহাফ বিভিন্ন সোর্স থেকে জোগাড় করে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পড়তে দেই।
অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মনে রাখতে হবে যে, স্কুল থেকে দেওয়া এই মুসহাফগুলো শুধুমাত্র পড়ার উদ্দেশ্যেই শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়, সম্পূর্ণ দিয়ে দেওয়া হয় না বা হাদিয়া দেওয়া হয় না। তাই শিক্ষার্থীরা অবশ্যই সর্বোচ্চ যত্নসহ মুসহাফগুলো ব্যবহার করবে এবং সংরক্ষণ করবে, ইন-শা-আল্লাহ। পাশাপাশি অভিভাবকবৃন্দ নিজস্ব সোর্স থেকে মাদানী মুসহাফ সংগ্রহ করে স্কুলের মুসহাফ ফেরত দিবে যাতে করে আমরা নতুন শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে মাদানী মুসহাফ সরবরাহ করতে পারি।
এছাড়া, যারা এই স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করে বা এর পূর্বেই স্কুল ত্যাগ করবে, তারাও স্কুল থেকে দেওয়া মাদানী মুসহাফ স্কুলে জমা দিবে, ইন-শা-আল্লাহ।
মা’আসসালামাহ,
এস.সি.ডি এডমিন
অভিভাবকদের বোঝার সুবিধার্থে ২টি মুসহাফের নমুনা নিচে দেওয়া হল
আপনারা সকলেই অবগত যে, ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির কারিকুলামে আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে। বইয়ের কনটেন্ট থেকে শুরু করে পরীক্ষার পদ্ধতি, প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই পরিবর্তন বিশেষভাবে লক্ষণীয়। এই পরিবর্তিত কারিকুলাম সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য আমাদের স্কুলের একটি টিম কাজ করছে, আলহামদুলিল্লাহ। সরকারি একটি ট্রেনিং-এ আমাদের স্কুল থেকে কয়েকজন শিক্ষককে ইতিমধ্যে মনোনীত করা হয়েছে। আমরা আশাবাদী যে, এই পরিবর্তীত কারিকুলামের সাথে আমাদের শিক্ষার্থীরা খুব শীঘ্রই অভ্যস্ত হবে।
এই কারিকুলামে মূলত প্র্যাকটিকাল কাজের মাধ্যমে শেখার বিষয়টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং এই পদ্ধতিতে কোনো সিটি, অর্ধ-বার্ষিক এবং বার্ষিক পরীক্ষা থাকছে না। এর পরিবর্তে “চলমান মূল্যায়ন” বা “কন্টিনিউয়াস এ্যাসেসমেন্ট” এবং ৬ মাস পরপর “ষান্মাসিক মূল্যায়নের” পদ্ধতি প্রচলন করা হয়েছে। এই “চলমান মূল্যায়ন” পদ্ধতিতে বাড়ির কাজ, ক্লাস ওয়ার্ক, ছোটখাট এ্যাসাইনমেন্ট, প্র্যাকটিকাল কাজ ইত্যাদি বিভিন্ন সময়ে ধারাহাবিকভাবে মূল্যায়ন করা হবে। এভাবে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পুরো বছরজুরে পাঠ্যবইয়ের বিষয়গুলো রপ্ত করবে। এই পদ্ধতিতে বছরের মাঝামাঝি বা শেষে কোনো নাম্বার বা জিপিএ’র মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ থাকছে না।
এস.সি.ডি’তে আমরা এই পদ্ধতি অনুসরণ করে নভেম্বর মাসে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়ন করবো ইন-শা-আল্লাহ। তবে তার পূর্বে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই “চলমান মূল্যায়ন”গুলোতে অংশগ্রহণ করতে হবে। তাই শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন স্কুলে উপস্থিত থাকা একান্ত প্রয়োজন।
তাই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত স্কুলে উপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে অভিভাবকদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
অধ্যক্ষ স্কুল ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট (মোহাম্মদপুর শাখা)
ডে শিফট দুপুর ০৩:১৫ থেকে দুপুর ০৫:১৫ পর্যন্ত – কেজি – ৪র্থ শ্রেণি (রুম – ৩০০) [লিফট-২] – ৫ম শ্রেণি – ১০ম শ্রেণি (রুম – ৫০০) [লিফট-৪] – এ্যারাবিক লেভেল ১ – ৪ (রুম – ৪০০) [লিফট-৩]
স্কুল ছুটি সংক্রান্ত নোটিস
৩১শে জুলাই (সোমবার) ১ম-৮ম শ্রেণি উভয় শিফট-এর কুরআন ও এ্যারাবিক ক্লাসের পর স্কুল ছুটি দেওয়া হবে। উক্ত দিন অন্যান্য বিষয়ের ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে না।
নার্সারি, কেজি, ৯ম ও ১০ম শ্রেণির উভয় শিফট-এর সকল ক্লাস বন্ধ থাকবে।
খাতা দেখার জন্য অভিভাবকদের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। খাতা সংক্রান্ত যে কোনো ফিডব্যাক বা পর্যবেক্ষণ নির্ধারিত ফরমে লিখে অফিসরুমে জমা দিতে হবে, ইন-শা-আল্লাহ।
বি.দ্র.: প্রতি ফ্লোরে পুরুষ ও মহিলা অভিভাবকদের জন্য আলাদা রুম নির্ধারন করা থাকবে, ইন-শা-আল্লাহ।
ইনশা’আল্লাহ আগামী ২৬ অগাস্ট, ২০২৩ এস সি ডি মোহাম্মদপুর শাখায় বার্ষিক বিজ্ঞান মেলা ও আর্টস অ্যান্ড ক্রাফটস প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
বিজ্ঞান মেলা গ্রুপ ও মেন্টর
প্রভাতি শাখা (ছাত্রী) ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণি – রোকসানা এবং কানিজ উস্তাজা ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম শ্রেণি – রেজওয়ানা এবং মাওয়া উস্তাজা ৯ম ও ১০ম শ্রেণি – রুমি উস্তাজা
দিবা শাখা (ছাত্র) ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণি – ওমর ফারুক এবং সাখাওাত উস্তাজ ৫ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণি – সাব্বির এবং শরিফুল উস্তাজ ৮ম ও ৯ম শ্রেণি – তাওহীদ উস্তাজ
বিজ্ঞান মেলা (নির্দেশনা)
বিজ্ঞান মেলার জন্য নির্ধারিত উস্তাজ/উস্তাজার সাথে বসে ছাত্র/ছাত্রীগণ গ্রুপ ও দলনেতা নির্ধারণ করবেন। উপযুক্ত মনে করলে প্রতি ক্লাসের জন্য নির্ধারিত উস্তাজ/উস্তাজা প্রস্তাবিত গ্রুপ মেম্বার অদল/বদল করে নতুন গ্রুপ নির্বাচন করে দিবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট উস্তাজ/উস্তাজার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। দল বাছাইয় ও জমা দানের শেষ তারিখ: ৩০ জুলাই ২০২৩।
প্রত্যেক গ্রুপে সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৩ জন সদস্য থাকতে পারবে।
নিজ সেকশনের বাইরে বা অন্য শ্রেণির সাথে দল গঠন করা যাবে না।
প্রত্যেক সদস্য প্রজেক্টের কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ শিক্ষার্থীরা নিজ খরচে সংগ্রহ করবে এবং সার্বিক খরচাদি নিজেদের মধ্যে সমানভাবে বণ্টন করে নিবে।
প্রজেক্টের কাজ নিজ নিজ বাসায় করবে।
আর্ট পেপারে প্রজেক্টের নাম, ডায়াগ্রাম/বিবরণ/গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট/উপকরণ ইত্যাদি সুন্দরভাবে এঁকে উপস্থাপন করতে হবে।
প্রত্যেক দল তাদের নির্ধারিত উস্তাজ/উস্তাজার কাছে ২৩ আগস্ট, ২০২৩-এ (নিজ নিজ শিফট টাইমের মধ্যে) প্রজেক্ট এবং বিবরণী জমা দিবে।
২৬ অগাস্ট ২০২৩ (শনিবার) সকাল ৮:০০টায় স্কুলে উপস্থিত হতে হবে এবং প্রজেক্টটি প্রদর্শন করার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। দলে অন্তর্ভুক্ত প্রত্যেক সদস্যের প্রজেক্ট সম্পর্কে সম্যক ধারনা রাখতে হবে।
ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয় নিয়ে প্রজেক্ট করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
বিজ্ঞানের যেকোনো আবিষ্কার বা উৎকর্ষ কিভাবে মানবজাতির জন্য উপকার বয়ে আনতে পারে বা উপকার বয়ে আনছে, সে বিষয়ক বেসিক মডেল বা ধারনা নিয়ে তৈরি প্রজেক্টকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ইউটিউব বা ইন্টারনেট থেকে হুবহু অনুকরণ করে তৈরিকৃত প্রজেক্ট অনুৎসাহিত করা হচ্ছে।
প্রদর্শনী চলাকালীন বিচারকগণ উপস্থিত হয়ে প্রজেক্ট সম্পর্কে সদস্যদের প্রশ্ন করবেন এবং প্রদর্শনীর শেষে ফলাফল প্রকাশ করবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
ক ও খ দলের (নার্সারি ও কেজি শ্রেণি) শিক্ষার্থীরা কোনো প্রজেক্ট জমা দিবে না, ২৬ আগষ্ট, ২০২৩-এ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হয়ে শুধুমাত্র রং করবে (নার্সারি) ও ছবি আঁকবে (কেজি)।
আয়োজনের সুবিধার্থে (নার্সারি ও কেজি শ্রেণি) আগ্রহী শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ অফিসরুমে শিক্ষার্থীর নাম রেজিস্ট্রেশন করবেন (১০ আগস্ট, ২০২৩-এর মধ্যে)।সে অনুযায়ী প্রতিযোগিতার দিন সকল আয়োজন করা হবে।
১০ আগষ্ট, ২০২৩-এর মধ্যে নাম রেজিস্ট্রেশন না করলে প্রতিযোগিতার দিন নার্সারি ও কেজি শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থীকে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া সম্ভব হবে না।
স্কুল থেকে নার্সারির শিক্ষার্থীদের আউটলাইন করা কিছু বস্তুর ছবি সম্বলিত একটি শিট দেওয়া হবে, যা তারা রং করবে।
কেজির শিক্ষার্থীদের সাদা আর্ট পেপার দেওয়া হবে, যার উপর তারা প্রাকৃতিক দৃশ্য বা কোনো নির্জীব বস্তুর ছবি আঁকবে ও রং করবে।
ক ও খ দলের প্রতিযোগিতা ২৬ আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯.০০ টায় অনুষ্ঠিত হবে। রঙ করা আর ছবি আঁকার উপকরণ (পেন্সিল, ইরেজার, রঙ পেনসিল/ক্রেয়ন ইত্যাদি) অংশগ্রহণকারী সাথে নিয়ে আসবে।
গ, ঘ, ঙ, চ দলের জন্য নির্দেশনা
গ, ঘ, ঙ, চ দল থেকে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষার্থী একটি প্রজেক্ট জমা দিবে।
প্রজেক্টের সব কাজ নিজে করবে, অন্য কারো সাহায্য নিয়ে করা প্রজেক্ট গ্রহণ করা হবে না। অভিভাবকরা শুধুমাত্র আইডিয়া দিয়ে সাহায্য করতে পারেন। এ বিষয়ে অভিভাবকরা সন্তানদের ত্বাকওয়ার শিক্ষা দিবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
প্রজেক্টের কাজ শিক্ষার্থী বাসায় করবে ও নির্ধারিত মেন্টরকে (উস্তাজ/উস্তাজা) আপডেট জানাবে।
২৪ আগস্ট, ২০২৩ এ নির্ধারিত উস্তাজ/উস্তাজার (শিফট অনুযায়ী) ফাইনাল প্রজেক্ট জমা দিবে। প্রজেক্টের সাথে একটি “ডিক্লারেশন ফরম” জমা দিতে হবে যাতে উল্লেখ থাকবে যে অভিভাবকদের তরফ থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী কতটুকু এবং কী ধরনের সাহায্য গ্রহণ করেছে। ফরমটি পূরণের ক্ষেত্রে নির্ধারিত উস্তায/উস্তাযাদের কাছ থেকে দিকনির্দেশনা নেয়া যাবে।