Notice
হিফজুল কুরআন – অর্ধ-বার্ষিক পাঠযাচাই ২০২১ ইং মানবন্টন
হিফজ ও নাজেরা পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন
হিফজ বিভাগের আরবি ভাষা শিক্ষা বিষয়ের সিলেবাস দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন:
হিফজুল কুরআন – অর্ধ-বার্ষিক পাঠযাচাই ২০২১ ইং মানবন্টন Read More »
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন
স্কুল ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন (মোহাম্মদপুর শাখা)
(২য় শ্রেণি – ১০ শ্রেণি)
পরীক্ষা শুরুর সময়: সকাল ৯:০০

নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণির মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন
নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণির প্রশ্ন ও উত্তরপত্র আগামী ২৬ জুন, ২০২১-এর মধ্যে স্কুল থেকে সংগ্রহ করতে হবে। নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণির মূল্যায়ন পরীক্ষার জন্য কোনো নির্ধারিত রুটিন থাকছে না। অভিভাবকবৃন্দ তাদের সুবিধামত সময়ে ২৭ জুন, ২০২১ থেকে ৮ জুলাই, ২০২১-এর মধ্যে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায়, বাসায় নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণি শিক্ষার্থীদের মূ্ল্যায়ন পরীক্ষার আয়োজন করবেন। পরবর্তিতে, ১১ জুলাই, ২০২১-এর মধ্যে লিখিত মূল্যায়ন পরীক্ষার খাতাসমূহ স্কুলে একটি খামে ভরে জমা দিয়ে যাবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
কেজি মৌখিক পরীক্ষার রুটিন
নিম্নে উল্লেখিত দিনগুলোতে উস্তাজ/উস্তাজারা সকাল ৮:০০ থেকে ১২:০০ এর মধ্যে হোয়াটসএ্যাপ/মোবাইল-এ কল করবেন ইন-শা-আল্লাহ।
মর্নিং শিফট:
- 5.07.21 – Quran
- 6.07.21 – Bangla
- 7.07.21 – Math
- 8.07.21 – English
ডে শিফট:
- 7.07.21 – English
- 8.07.21 – Bangla
- 9.07.21 – Math
- 10.07.21 – Quran
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন Read More »
রমাদান কার্যক্রম ১৪৪২
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ
এ বছর রমাদান ১৪৪২-এ আমরা এস.সি.ডি স্কুলের শিক্ষার্থীদের দ্বীন শিক্ষায় আগ্রহী করে তোলা এবং রমাদান মাসে কিছু ভালো কাজ করানোর লক্ষ্যে শ্রেণিভিত্তিক এ্যাকটিভিটি শীট তৈরি করেছি। আমাদের লক্ষ্য শিক্ষার্থীরা এই রমাদানে প্রতিদিন যেন অল্প অল্প করে দ্বীনের কিছু বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে এবং তাদাব্বুর বা চিন্তা-ফিকির করে। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের এই ক্ষুদ্র উদ্যোগটি নানা প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি। আপনারা সকলেই অবগত যে, বিগত ২/৩ সপ্তাহে করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বৃদ্ধির কারণে প্রায় অধিকাংশ পরিবারেই কেউ না কেউ অসুস্থ। আমরা যেসব উস্তাজ/উস্তাজাদের এই রমাদান এ্যাকটিভিটি শীটগুলো তৈরির দায়িত্ব দিয়েছিলাম, তাদের অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় আমরা যথাসময়ে এই রমাদান এ্যাকটিভিটি শীটগুলো তৈরি করতে পারিনি। তাই,রমাদানের ১/২ দিন পূর্বে এই এ্যাকটিভিটি শীটগুলো আপনাদের হাতে পৌছে দিতে হচ্ছে বলে আমরা আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।
আপনারা সবাই এই রমাদানে সকল অসুস্থ দ্বীনি ভাই/বোনদের পরিপূর্ণ শিফা এবং এই মহামারি থেকে যেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা আমাদের রক্ষা করেন ও আমরা যেন খুব শীঘ্রই স্কুল প্রাঙ্গনে ক্লাস শুরু করতে পারি সেজন্য বিশেষভাবে দু’আ করবেন, বি-ইদনিল্লাহ।
মা আসসালামাহ,
অধ্যক্ষ
এস.সি.ডি
দিকনির্দেশনা
- শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত ক্লাস অনুযায়ী এ্যাসাইনমেন্ট-এর পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন অথবা ১৩ এপ্রিল ২০২১-এর মধ্যে স্কুল থেকে প্রিন্টেড কপি সংগ্রহ করতে পারেন ইন-শা-আল্লাহ।
- নার্সারি থেকে ৩য় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত এ্যাসাইনমেন্ট-এর প্রিন্টেড কপির মধ্যেই লিখবেন।
- ৪র্থ থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা আলাদা সাদা কাগজে লিখে এ্যাসাইনমেন্ট আকারে নির্ধারিত কাজগুলো সম্পন্ন করবেন।
- শিক্ষার্থীদের এ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বাবা-মা / অভিভাবক পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করতে পারবেন। যেমন, কোনো বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সঠিক জ্ঞান না থাকলে তাদেরকে বিষয়টি সম্পর্কে আল-কুরআন, নির্ভরযোগ্য তাফসির বা কিতাব অথবা সহীহ হাদিস থেকে শিখিয়ে দেওয়া যাবে, যাতে করে শিক্ষার্থী নিজেরাই উত্তরটি লিখতে পারেন। তবে সরাসরি উত্তর বলে দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে সকলকে বিনীত অনুরোধ করছি। এর মূল উদ্দেশ্য হবে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, ইন-শা-আল্লাহ।
- এ্যাসাইনমেন্ট-এর হার্ড কপি আগামী ২৩ মে ২০২১-এর মধ্যে স্কুলে সাবমিট করবেন ইন-শা-আল্লাহ।
এ্যাসাইনমেন্ট/রমাদান এ্যাকটিভিটি:
৯ম ও ১০ শ্রেণি ১৪ এপ্রিল আপলোড করা হবে ইন-শা-আল্লাহ।
রমাদান কার্যক্রম ১৪৪২ Read More »
শিক্ষকের সাথে আদব
শুধু বই পড়ে জ্ঞান পূর্ণাঙ্গ হয় না, জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন শিক্ষকের সাহচর্য। জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে সফলতার অন্যতম শর্ত হলো শিক্ষকের মর্যাদা অনুধাবন করা। তাই শিক্ষককে শ্রদ্ধা করার কোনো বিকল্প নেই।
শিক্ষকের সামনে আদব
১. ভদ্রভাবে বইয়ের পাতা উল্টাতে হবে
২. তর্ক করা যাবে না
৩. তার কথাকে ছাপিয়ে নিজে কথা বলা উচিত না
৪. শিক্ষকের সামনে সামনে হাঁটা অনুচিত
৫. তার সামনে বেশি কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে
৬. শিক্ষক কথা বলার সময় তাকে বারবার থামানো যাবে না, কথা শেষে প্রশ্ন করতে হবে।
৭. অতিরিক্ত প্রশ্ন করা উচিত না, এতে নিজের ভেতর বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, শিক্ষকও বিরক্ত হতে পারেন।
৮. তাকে সামনাসামনি নাম ধরে ডাকা যাবে না (যেমন, ‘ক উস্তাজ’) । শুধু উস্তাজ/ উস্তাজা/ শায়খ বলতে হবে। আল্লাহ (সুবহানাহু তা’আলা) কুরআনে যেমনটা শিখিয়েছেন,”তোমরা পরস্পরকে যেভাবে ডাকো রাসূলকে সেভাবে ডেকো না…।” (২৪:৬৩) রাসূলুল্লাহ (সা.) উম্মাতের জন্য ছিলেন শিক্ষক স্বরুপ।
৯. শিক্ষককে দূর থেকে জোরে ডাক দেয়া যাবে না। কাছে এসে সম্মানের সাথে কথা বলতে হবে।
১০. যদি শিক্ষকের কোনো দোষ/ভুল ধরা পড়ে তবে তাকে যেন ছাত্র অশ্রদ্ধা শুরু না করে, ছোট না মনে করে। এর ফলে সে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে। প্রতিটা মানুষই ভুল করবে-এটাই স্বাভাবিক।
১১. অন্য শিক্ষকের কাছে পড়তে চাইলে বর্তমান শিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে, যেন কোনোভাবেই তার সম্মানহানি না হয়।
সতর্কতা: অতিরিক্ত সম্মান বা শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে শিরক-কুফরে জড়িয়ে যাওয়া যাবে না।
Source: Etiquette of seeking knowledge – Shaykh Bakr Aboo Zayd