অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন (২য়-৪র্থ শ্রেণি) কুরআন পরীক্ষার শিডিউল
২য় – ৪র্থ শ্রেণি (উভয় শিফট)
পরীক্ষার তারিখ: ২৮ জুন ২০২১
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন (২য়-৪র্থ শ্রেণি) কুরআন পরীক্ষার শিডিউল Read More »
২য় – ৪র্থ শ্রেণি (উভয় শিফট)
পরীক্ষার তারিখ: ২৮ জুন ২০২১
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন (২য়-৪র্থ শ্রেণি) কুরআন পরীক্ষার শিডিউল Read More »
হিফজ ও নাজেরা পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন
হিফজ বিভাগের আরবি ভাষা শিক্ষা বিষয়ের সিলেবাস দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন:
হিফজুল কুরআন – অর্ধ-বার্ষিক পাঠযাচাই ২০২১ ইং মানবন্টন Read More »
(২য় শ্রেণি – ১০ শ্রেণি)
পরীক্ষা শুরুর সময়: সকাল ৯:০০
নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণির প্রশ্ন ও উত্তরপত্র আগামী ২৬ জুন, ২০২১-এর মধ্যে স্কুল থেকে সংগ্রহ করতে হবে। নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণির মূল্যায়ন পরীক্ষার জন্য কোনো নির্ধারিত রুটিন থাকছে না। অভিভাবকবৃন্দ তাদের সুবিধামত সময়ে ২৭ জুন, ২০২১ থেকে ৮ জুলাই, ২০২১-এর মধ্যে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায়, বাসায় নার্সারি, কেজি ও প্রথম শ্রেণি শিক্ষার্থীদের মূ্ল্যায়ন পরীক্ষার আয়োজন করবেন। পরবর্তিতে, ১১ জুলাই, ২০২১-এর মধ্যে লিখিত মূল্যায়ন পরীক্ষার খাতাসমূহ স্কুলে একটি খামে ভরে জমা দিয়ে যাবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
নিম্নে উল্লেখিত দিনগুলোতে উস্তাজ/উস্তাজারা সকাল ৮:০০ থেকে ১২:০০ এর মধ্যে হোয়াটসএ্যাপ/মোবাইল-এ কল করবেন ইন-শা-আল্লাহ।
মর্নিং শিফট:
ডে শিফট:
অর্ধ-বার্ষিক মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন Read More »
আসসালামু আলাইকুম,
রমাদান-১৪৪২ ও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে আগামী ১৪ এপ্রিল ২০২১ (বুধবার) থেকে ২২ মে ২০২১ (শনিবার) পর্যন্ত এস.সি.ডি স্কুল শাখার সকল অনলাইন ক্লাস বন্ধ থাকবে।
হিফজ বিভাগের অনলাইন ক্লাস মে মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ৪ মে ২০২১ থেকে ২২ মে ২০২১ পর্যন্ত হিফজ বিভাগের সকল ক্লাস বন্ধ থাকবে।
ঈদ-উল-ফিতরের পর আগামী ২৩ মে ২০২১ (রবিবার) থেকে স্কুলের সকল অনলাইন ক্লাস ও হিফজ-এ নিয়মিত ক্লাস শুরু হবে ইন-শা-আল্লাহ্।
সরকার ঘোষিত লকডাউনের কারনে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত স্কুলের অফিস বন্ধ থাকবে। এ সময়ের মধ্যে বিকাশ বা অনলাইনের মাধ্যমে স্কুল ফি পরিশোধ করা যাবে।
স্কুল ফি ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পরিশোধের পদ্ধতি: https://scdbd.org/online-payment/
স্কুল ফি বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধের পদ্ধতি: https://scdbd.org/bkash-payment/
মা আসসালামা
এস.সি.ডি এডমিন
রমাদান ১৪৪২ ও ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি সংক্রান্ত নোটিশ Read More »
শুধু বই পড়ে জ্ঞান পূর্ণাঙ্গ হয় না, জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন শিক্ষকের সাহচর্য। জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে সফলতার অন্যতম শর্ত হলো শিক্ষকের মর্যাদা অনুধাবন করা। তাই শিক্ষককে শ্রদ্ধা করার কোনো বিকল্প নেই।
শিক্ষকের সামনে আদব
১. ভদ্রভাবে বইয়ের পাতা উল্টাতে হবে
২. তর্ক করা যাবে না
৩. তার কথাকে ছাপিয়ে নিজে কথা বলা উচিত না
৪. শিক্ষকের সামনে সামনে হাঁটা অনুচিত
৫. তার সামনে বেশি কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে
৬. শিক্ষক কথা বলার সময় তাকে বারবার থামানো যাবে না, কথা শেষে প্রশ্ন করতে হবে।
৭. অতিরিক্ত প্রশ্ন করা উচিত না, এতে নিজের ভেতর বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, শিক্ষকও বিরক্ত হতে পারেন।
৮. তাকে সামনাসামনি নাম ধরে ডাকা যাবে না (যেমন, ‘ক উস্তাজ’) । শুধু উস্তাজ/ উস্তাজা/ শায়খ বলতে হবে। আল্লাহ (সুবহানাহু তা’আলা) কুরআনে যেমনটা শিখিয়েছেন,”তোমরা পরস্পরকে যেভাবে ডাকো রাসূলকে সেভাবে ডেকো না…।” (২৪:৬৩) রাসূলুল্লাহ (সা.) উম্মাতের জন্য ছিলেন শিক্ষক স্বরুপ।
৯. শিক্ষককে দূর থেকে জোরে ডাক দেয়া যাবে না। কাছে এসে সম্মানের সাথে কথা বলতে হবে।
১০. যদি শিক্ষকের কোনো দোষ/ভুল ধরা পড়ে তবে তাকে যেন ছাত্র অশ্রদ্ধা শুরু না করে, ছোট না মনে করে। এর ফলে সে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে। প্রতিটা মানুষই ভুল করবে-এটাই স্বাভাবিক।
১১. অন্য শিক্ষকের কাছে পড়তে চাইলে বর্তমান শিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে, যেন কোনোভাবেই তার সম্মানহানি না হয়।
সতর্কতা: অতিরিক্ত সম্মান বা শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে শিরক-কুফরে জড়িয়ে যাওয়া যাবে না।
Source: Etiquette of seeking knowledge – Shaykh Bakr Aboo Zayd