admin

রমাদান ১৪৪২ ও ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি সংক্রান্ত নোটিশ

আসসালামু আলাইকুম,

রমাদান-১৪৪২ ও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে আগামী ১৪ এপ্রিল ২০২১ (বুধবার) থেকে ২২ মে ২০২১ (শনিবার) পর্যন্ত এস.সি.ডি স্কুল শাখার সকল অনলাইন ক্লাস বন্ধ থাকবে।

হিফজ বিভাগের অনলাইন ক্লাস মে মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ৪ মে ২০২১ থেকে ২২ মে ২০২১ পর্যন্ত হিফজ বিভাগের সকল ক্লাস বন্ধ থাকবে।

ঈদ-উল-ফিতরের পর আগামী ২৩ মে ২০২১ (রবিবার) থেকে স্কুলের সকল অনলাইন ক্লাস ও হিফজ-এ নিয়মিত ক্লাস শুরু হবে ইন-শা-আল্লাহ্।

সরকার ঘোষিত লকডাউনের কারনে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত স্কুলের অফিস বন্ধ থাকবে। এ সময়ের মধ্যে বিকাশ বা অনলাইনের মাধ্যমে স্কুল ফি পরিশোধ করা যাবে।

স্কুল ফি ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পরিশোধের পদ্ধতি: https://scdbd.org/online-payment/

স্কুল ফি বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধের পদ্ধতি: https://scdbd.org/bkash-payment/

মা আসসালামা

এস.সি.ডি এডমিন

রমাদান ১৪৪২ ও ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি সংক্রান্ত নোটিশ Read More »

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ ২০২১

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ ২০২১ Read More »

বাড়ির কাজ

বাড়ির কাজ Read More »

অভিভাবকদের জন্য কিছু জ্ঞাতব্য ও পরামর্শ

এই স্কুলটি, মুসলিম হিসেবে আমাদের ছেলেমেয়েদের গড়ে তোলার চেষ্টায়, “কমিউনিটি সার্ভিস” হিসেবে প্রতিষ্ঠিত সম্পূর্ণ অলাভজনক একটি প্রতিষ্ঠান। এখানে আপনার সন্তানকে কেন দিয়েছেন/দিচ্ছেন তা ভেবে দেখবেন। কেবল পার্থিব প্রাপ্তি নিয়ে ভাবিত হয়ে থাকলে আপনি, সম্ভবত, ভুল ঠিকানায় এসেছেন। আমরা অনুরোধ করবো:  

১) আপনার সন্তানের জন্য নিয়মিত আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন, যেন সে ভালো মুসলিম হিসাবে বড় হয়। কখনো প্রকাশ্যেই তাদের সামনে, তাদের জন্য দোয়া করবেন। আমরা স্কুলে তাদের বিভিন্ন দোয়া শেখানোর চেষ্টা করি – আপনারাও ইনশা’আল্লাহ্ নিজেদের মত করে চেষ্টা করবেন, তাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতির উপযোগী দোয়া শিক্ষা দিতে। সন্তানদের আল্লাহর কাছে চাইতে শেখানো উচিত।

২) আমাদের সাথে আপনার সন্তান ১ কর্মদিবসে, বেশী হলে পাঁচ ঘন্টা সময় থাকে। বাকী সময়টুকু থাকে আপনাদের কাছে এবং আপনাদের পরিবেশ-প্রতিবেশে। সে হিসাবে, “একাডেমিক ক্যালেন্ডার” অনুযায়ী হিসাব করে দেখলে দেখা যাবে একবছরে (যেমন, ২০১৬ সালে) আপনার সন্তান আমাদের সাথে, স্কুলে, তার সময়ের সর্বোচ্চ ১০.৮৪% কাটিয়েছে/কাটাবে – বছরের বাকী ৮৯.১৬% সময় কাটিয়েছে/কাটাবে আপনার পরিবেশে ও প্রতিবেশে। তাই বাড়ীর পরিবেশ ও প্রতিবেশ বিশুদ্ধ ও সুন্দর না হলে, তাদের চারিত্রিক গঠন নিয়ন্ত্রণ করা পৃথিবীর কোন প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব নয়।

৩) ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে, আমাদের সন্তানদের জীবনে তাদের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের অবস্থান কি হওয়া উচিত – তা আমরা নিজেরা যেমন শিখবো, তেমনি আমাদের সন্তানদেরও তা শেখাবো ইনশা’আল্লাহ্! আমরা মনে রাখবো যে, জীবনের একটা পর্যায়ে ছেলে-মেয়েদের কাছে শিক্ষক-শিক্ষিকারা আদর্শ ও অনুকরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। এই পর্যায়ে তাদের সামনে তাদের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গীবত, সমালোচনা অথবা তাদের নিয়ে কোন বিরূপ মন্তব্য আমাদের সন্তানদের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আমরা সাহাবীদের, তাবেঈদের এবং ৪ ইমামের জীবনী পড়লে, ইসলামে শিক্ষকের মর্যাদা সম্বন্ধে পর্যাপ্ত ধারণা লাভ করতে পারবো ইনশা’আল্লাহ্!

৪) আপনার ছেলেমেয়েদেরকে স্মার্টফোন, ইন্টারনেট, টেলিভিশন থেকে দূরে রাখুন। তা না হলে তার চরিত্রশুদ্ধিতে কোন ইসলামী তালিমই কাজে আসবে না। আমরা শিশুদের অবোধ বা অবুঝ মনে করলেও, এ যুগের শিশুরা অত্যন্ত প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন, চতুর। আমরা জেনেছি: প্রথম শ্রেণীতে পড়া এমন ছেলে আছে, যাকে তার বাবা-মা ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে দেন এবং আট বছর বয়স্ক এমন ছেলে আছে, যে তার বাবাকে না জানিয়ে ইউটিউব দেখতে বাবার স্মার্টফোনে “ইন্টারনেট ব্যালেন্স” ভরেছে বলে বাবা তার সেই ফোন পরিত্যাগ করেছেন। আপনারা যদি সচেতন না হোন তবে, আপনার সন্তান যে (খবরে প্রকাশিত) ঢাকার স্কুলগামী কিশোর-কিশোরীদের মাঝে পর্ণোগ্রফিতে আসক্ত ৭৭%-এর অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে – তা একপ্রকার নিশ্চিত (নাউযুবিল্লাহ্!)।

৫) সাধারণ ভাবে আপনার সকল সন্তানকেই রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাবার অভ্যাস গড়ে তুলতে তাগিদ দেবেন। সেই সাথে, সকালে তারা যেন নাস্তার অন্তত এক ঘন্টা আগে ঘুম থেকে ওঠে এবং বিছানা ছাড়ে সে দিকে খেয়াল করবেন ইনশা’আল্লাহ্! ক্লাসে অমনোযোগী হবার দু’টো প্রধান কারণ হচ্ছে: রাতে দেরী করে ঘুমানো এবং সকালে “পরিপূর্ণ” নাস্তা না করে আসা। আর বিশেষত, আপনার সন্তান যদি বয়োঃসন্ধির কাছাকাছি বয়সের হয়, তবে খেয়াল রাখবেন, সে যেন রাতে বিছানায় শুয়ে জেগে না থাকে; প্রয়োজনে তাকে দিনে ঘুম থেকে বিরত রাখবেন এবং খেলাধূলাসহ শারীরিক পরিশ্রমের ব্যবস্থা করবেন যেন রাতে বিছানায় যাবার সাথে সাথে সে ঘুমিয়ে পড়ে।

৬) ছেলেমেয়েকে যত বেশী সম্ভব সময় দেবেন – তাদের বন্ধু হবার চেষ্টা করবেন। পৃথিবীর প্রতিকূল পরিবেশে কোন অসুন্দর বা অকল্যাণকর ইঙ্গিতের সম্মুখীন হলে, তারা যেন প্রাণ খুলে সবার আগে আপনাকেই সে কথা জানাতে পারে। ১-১২ বছর সময়টা আপনার সন্তানের চরিত্রের ভিত্তি গঠিত হবার সময় – এই সময়টা একবার পার হয়ে গেলে, আপনি তাকে আর শতচেষ্টাতেও হয়তো আপনার কাঙ্খিত নৈতিক ও আদর্শিক পথে পরিচালিত করতে পারবেন না। তখন তার জন্য আপনার সময় হলেও, আপনার কথা শোনার সময়, আগ্রহ বা ধৈর্য তার নাও থাকতে পারে।

৭) আপনার সন্তানের জন্য সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা করবেন। আমরা বুঝি, এখনকার নাগরিক ঢাকায় যেখানে তিল ধারণের ঠাঁই নাই, সেখানে এককালের খেলার মাঠগুলো আজ “ইঁটের জঙ্গলে” পরিণত হয়েছে। তবু সময় ও সুযোগ বের করে অন্তত ছেলে সন্তানদের, সপ্তাহান্তে হলেও, বিরল খেলার মাঠগুলোতে বা খোলা জায়গায় নিয়ে যাবেন – কিছু খেলার সরঞ্জাম সাথে নিয়ে। গোটা পরিবার নিয়ে যত ঘন ঘন সম্ভব প্রকৃতির মাঝে, প্রকৃতির কাছে যাবেন ইনশা’আল্লাহ্। মনে রাখবেন: কাদা, মাটি, ঘাস, শিশির ইত্যাদির সংস্পর্শে আমাদের সুস্থতা ও পরিপূর্ণতা রয়েছে জেনেই আল্লাহ্ আমাদের জন্য এই দেশটা নির্ধারণ করেছেন।

৮) আপনার সন্তানদের মাঝে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। নিজে দেখে ও বেছে বেছে তাদের জন্য বই কিনবেন। নবীদের জীবনী, সাহাবীদের জীবনী, ভ্রমণকাহিনী, এডভ্যাঞ্চার ইত্যাদি খুঁজে বের করে কিনবেন – প্রয়োজনে তাদের বই পড়ে শোনাবেন, ইনশা’আল্লাহ্!     

৯) চটুল/হালকা কথাবার্তা বলে থাকেন, এমন “বড়দের” কাছ থেকে সন্তানদের দূরে রাখবেন। অনেক সময়ই নানা/দাদা/নানী/দাদী/দূলাভাই/ভাবী ইত্যাদি সম্পর্কীয় আত্মীয়স্বজন আদি-রসাত্মক ঠাট্টা করে থাকেন। সচেতনভাবে আপনার সন্তানকে এসব থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন ইনশা’আল্লাহ্। এছাড়া আপনার (স্কুলে পড়া বয়সের) সন্তান যেন বহিরাগতদের (বিশেষভাবে বিপরীত লিঙ্গের) কারো কোলে না বসে, সেদিকে খেয়াল রাখবেন! 

১০) আপনার সন্তান যত ছোটই হোক না কেন – আপনার সন্তানকে গৃহপরিচারিকা, ড্রাইভার বা দারোয়ান, এই শ্রেণীর সাহায্যকারীদের প্রযত্নে কিছুতেই একা বা নির্জনে রেখে যাবেন না। গৃহপরিচারিকাদের সাথে আপনার ছোট বাচ্চারা খেলাধূলা করতে পারে, তবে তা আপনাদের চোখের সামনে হতে হবে আড়ালে নয়।

১১) আপনার সন্তানকে আপনার একক পরিবারের বাইরের কারো সাথে কখনোই বিছানা শেয়ার করতে দেবেন না। ১০ বছর বয়স হলে কারো সাথেই বিছানা শেয়ার করা বৈধ নয় – তখন তার জন্য অবশ্যই আলাদা বিছানার ব্যবস্থা করবেন, ইনশা’আল্লাহ্।

১২) সন্তানরা যা চাইবে তাই দিতে হবে – এই পশ্চিমা trend থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করবেন ইনশা’আল্লাহ্! বরং সামান্য “বাড়াবাড়ি আব্দারেই” তাদের “না” বলতে শিখুন। সব চাওয়া “চাহিবামাত্র” পেলে, তারা একিদকে যেমন অকৃতজ্ঞ (বা নাশোকর) ও স্বার্থপর হবার সম্ভাবনা থাকে, তেমনি অপরদিকে তাদের অসহিষ্ণু হয়ে বেড়ে ওঠাটাই স্বাভাবিক। 

১৩) অন্যদের সাথে যেকোন মূল্যে প্রতিযোগীতায় জিততেই হবে – এমন ধারণা দিয়ে তাদেরকে, মুসলিম “ভাই-বন্ধুর” বিরুদ্ধে হিংসা-ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করে জীবনের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে প্ররোচিত করবেন না। বরং, একজন মুসলিম আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, সকল কাজ ভালো/সুন্দর করে করবে – এই বোধ দিয়ে তাদের বড় করবেন। মুসলিম হিসেবে একজন মানুষের সবচেয়ে উচ্চতর মর্যাদা হচ্ছে যখন সে “ইহসানের” উপর প্রতিষ্ঠিত হয়ে একজন “মুহসীনে” পরিণত হয়। ইহসানের একটা সংজ্ঞা হচ্ছে: Doing things beautifully for the sake of Allah!

মুহাম্মাদ এনামুল হক

কনভেনার, এস.সি.ডি; 

চেয়ারম্যান, আই.সি.ডি

অভিভাবকদের জন্য কিছু জ্ঞাতব্য ও পরামর্শ Read More »

অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন ক্লাসের নির্দেশনা (১ম-১০ম শ্রেণি)

অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ সম্পর্কিত নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বিশেষভাবে মনে রাখার অনুরোধ করা হচ্ছে।

১. নাম পরিবর্তন করে ক্লাসে প্রবেশ

প্রতিটি শিক্ষার্থীকে অবশ্যই শিক্ষার্থীর নাম ও শ্রেণি উল্লেখপূর্বক ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে হবে। শিক্ষার্থীর নাম ও ক্লাসের নাম উল্লেখ না করলে কোনো শিক্ষার্থীকে অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহন করতে দেয়া হবে না।

অনেকেই হয়ত কীভাবে Zoom -এ নাম পরিবর্তন করবেন সে ব্যাপারে পরিস্কার ধারনা রাখেন না। তাদের সুবিধার্থে নিচে সচিত্র নাম পরিবর্তনের ধাপসমূহ দেখিয়ে দেয়া হলো:

Zoom -এ জয়েন করার পর নিচের স্ক্রিনটি দেখা যাবে, এখানে শিক্ষার্থীর নাম ও শ্রেণি উল্লেখ করতে হবে।

২. Waiting Room

শিক্ষার্থী ক্লাসের লিংকে প্রবেশ করার পর প্রথমে waiting room -এ থাকবে, শিক্ষক তাকে admit করলে এরপর সে ক্লাস করতে পারবে। শুধুমাত্র নিজের নাম দিয়ে ক্লাস করলে তাকে admit করা হবে, বাবা-মা অথবা ডিভাইসের নাম দেখা গেলে তাকে ক্লাসে admit করা হবে না।

হাত উত্তোলন করে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা:

ক্লাস চলাকালীন শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন করতে চাইলে Zoom এ্যাপ-এর Hand Raise অপশনটি ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীরা স্ক্রিনের নিচে, ডানদিকের তিন ডট বিশিষ্ট মেনুতে গেলে অপশনটি দেখতে পাবে।

Hand raise করার পর ওস্তাজ/ওস্তাজারা শিক্ষার্থীর মাইক বা ভিডিও চালু করার অনুমতি দিবেন।

৩. ভিডিও অন করার ব্যাপারে নির্দেশনা

শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের অনুমতি ছাড়া কোনোভাবেই ভিডিও অন করবে না। অভিভাবকদের এই ব্যাপারে সচেতন থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে। শুধুমাত্র শিক্ষকের নির্দেশে প্রয়োজনে ভিডিও অন করা যেতে পারে। 

৪. পুরুষ অভিভাবকের উপস্থিতি

কোনো উস্তাজা ক্লাস নেওয়ার সময় সেখানে পুরুষ অভিভাবক, বড় ভাই অথবা এরকম কারো উপস্থিতি যেন না থাকে তা নিশ্চিত করবেন। একান্তই সম্ভব না হলে শিক্ষার্থীকে হেডফোন ব্যবহার করে ক্লাস করতে দিবেন।

৫. শিক্ষক disconnected হলে করণীয়

নেটের সমস্যা অথবা অন্য কোনো কারণে কোনো উস্তাজ/উস্তাজা ক্লাস চলাকালীন disconnected হয়ে গেলে ধৈর্য সহকারে অন্তত পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর অফিসে ফোন করে জানাতে হবে। (01700714116)

৬. ক্লাস চলাকালীন করণীয় 

ক্লাস চলাকালীন কিছু শিক্ষার্থীর আশেপাশে তাদের বাসার লোকজনের কথাবার্তা, শব্দ ইত্যাদি শোনা যায়। সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে যেন এভাবে ক্লাসের পড়াশোনায় ব্যাঘাত না ঘটে।

অনলাইন ক্লাসে অভিভাবকগণ কোনো ধরনের মন্তব্য বা শ্রেণিশিক্ষকের সাথে কথা বলা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকবেন। বিশেষ প্রয়োজনে অফিসে সরাসরি ফোন করে কথা বলবেন।

৭. বাড়ির কাজ

শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি ক্লাসে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং নিয়মিত বাড়ির কাজ করতে হবে। বাড়ির কাজ সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী জমা দিবেন।

যে কোনো প্রয়োজনে কল করুন: ০১৭০০৭১৪১১৬, ০১৭০৫৬৭৯৬০৩

এসসিডি এডমিন

অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন ক্লাসের নির্দেশনা (১ম-১০ম শ্রেণি) Read More »

অনলাইন ক্লাস – ২০২১

অনলাইন ক্লাস – ২০২১ Read More »

অনলাইন ক্লাস: কিছু সতর্কতা

অভিভাবকদের প্রতি অডিও বার্তা

মুহাম্মাদ এনামুল হক
আহ্ববায়ক, এস.সি.ডি
চেয়ারম্যান, আই.সি.ডি

তারিখ: অক্টোবর ২০, ২০২০ (মঙ্গলবার)

অনলাইন ক্লাস: কিছু সতর্কতা Read More »

বৈশ্বিক মহামারি: স্কুলের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

অডিও বার্তা

মুহাম্মাদ এনামুল হক
আহ্ববায়ক, এস.সি.ডি
চেয়ারম্যান, আই.সি.ডি

তারিখ: মে ০৬, ২০২০ (বুধবার)

বৈশ্বিক মহামারি: স্কুলের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ Read More »

রমাদান ১৪৪১-এ বাসায় হিফজ-এর পড়া সংক্রান্ত নির্দেশনা

আসসালামুআলাইকুম,

রমাদান এর মধ্যে হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রতি বাসায় পড়ার কিছু দিক নির্দেশনা:

১) হিফজ বিভাগ: প্রতিদিন পেছনের মুখস্ত পড়া (অর্ধেক পারা করে) রিভিশন দিবে এবং ১ পারা রিডিং পড়বে।
২) নাজেরা বিভাগ: প্রতিদিন ১০ পৃষ্ঠা করে পুরাতন পড়া রিডিং পড়বে।
৩) আরবি: ক্লাসে যা পড়ানো হয়েছে তা রিভিশন দিবে।

অভিভাবকদের উপরোক্ত বিষয় নিশ্চিত করে দৈনিক তদারকিপত্রের একটি নমুনা তৈরি করে তাতে স্বাক্ষর করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।

উস্তাদ আব্দুল মাতিন
বিভাগীয় প্রধান,
হিফজ বিভাগ, এস.সি.ডি

রমাদান ১৪৪১-এ বাসায় হিফজ-এর পড়া সংক্রান্ত নির্দেশনা Read More »

২০২৬ শিক্ষাবর্ষের "ভর্তি ফর্ম " ১ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত পাওয়া যাবে, ইন-শা-আল্লাহ। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

X