Notice

কায়দা/আম্মা পারা/নাজেরা গ্রুপের দৈনিক ট্র্যাকিং চার্ট

স্মারক নং: SCD_20230102

কায়দা, আম্মা পারা এবং নাজেরা গ্রুপের সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামীকাল ২৫/০১/২০২৩ (বুধবার) কায়দা, আম্মা পারা এবং নাজেরা ট্র্যাকিং চার্ট প্রদান করা হবে এবং প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা এই ট্র্যাকার নিয়ে স্কুলে আসবে। 

অভিভাবকবৃন্দ অবশ্যই শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের করণীয় কাজ তদারকি করবেন এবং ট্র্যাকারে স্বাক্ষর করবেন।

বি: দ্র: এই নোটিশটি শুধুমাত্র কায়দা, আম্মা পারা এবং নাজেরার শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য।

মা’আসসালামাহ

এস সি ডি এডমিন

কায়দা/আম্মা পারা/নাজেরা গ্রুপের দৈনিক ট্র্যাকিং চার্ট Read More »

স্কুল ইউনিফর্ম ও দেরীতে স্কুলে উপস্থিত হওয়া প্রসঙ্গে

আসসালামুআলাইকুম,

গত ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ থেকে স্কুল কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থীর পক্ষেই এখন পর্যন্ত পরিপূর্ণভাবে স্কুল ইউনিফর্ম পরে আসা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পরিপূর্ণভাবে স্কুল ইউনিফর্ম পরে আসা নিশ্চিত করতে হবে। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে কোনো শিক্ষার্থী পরিপূর্ণ ইউনিফর্ম ছাড়া স্কুলে প্রবেশ করার অনুমতি পাবে না। এমনকি ভিন্ন রংয়ের মোজা বা জুতা পরলেও স্কুলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

এছাড়া ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে ক্লাস শুরুর নির্ধারিত সময়ের পর স্কুলের মেইন গেট বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং কোনো শিক্ষার্থীকে স্কুলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

তাই ১লা ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে সকল শিক্ষার্থী (নার্সারি – ১০ম শ্রেণি) অবশ্যই ক্লাস শুরুর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপস্থিত থাকবে এবং পরিপূর্ণ স্কুল ড্রেস পরিধান করে আসবে। অন্যথায় শিক্ষার্থীদের স্কুল গেট থেকেই ফিরে যেতে হবে।

ট্রাফিক জ্যাম, ঘুম থেকে উঠতে দেরী হওয়া ইত্যাদি কারণ প্রদর্শন করে স্কুল অফিসে ফোন বা প্রিন্সিপাল উস্তাজকে ফোন করে কোনো ধরনের অনুরোধ করা থেকে অভিভাবকবৃন্দ বিরত থাকবেন ইন-শা-আল্লাহ।

একজন সময়ানুবর্তী এবং সুশৃঙ্খল জীবনে অভ্যস্ত মুসলিম হিসেবে শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগীতা একান্ত কাম্য।

মা আসসালামাহ,

অধ্যক্ষ, এস সি ডি (মোহাম্মদপুর)

স্কুল ইউনিফর্ম ও দেরীতে স্কুলে উপস্থিত হওয়া প্রসঙ্গে Read More »

নার্সারির অভিভাবকদের প্রতি কিছু নির্দেশনা (সেশন ২০২৩)

আসসালামুআলাইকুম,

স্কুলের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের ব্যাগে সব বই-খাতা দিয়ে দিতে হবে। হোমওয়ার্ক-এর খাতা ব্যাতীত সব বই প্রথম দিনই স্কুলে রেখে দেওয়া হবে এবং পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের বইতে ‘ক্লাসওয়ার্ক’ করানো হবে।

নার্সারির শিক্ষার্থীদের বাড়ির কাজ ‘হোম ওয়ার্ক’ খাতায় উস্তাজারা লিখে দিবেন। আলাদা ডায়েরিতে কোনো বাড়ির কাজ দেওয়া হবে না। অভিভাবকগণ প্রতিদিন হোমওয়ার্কের খাতা চেক করবেন এবং নির্দেশনা অনুযায়ী বাড়ির কাজগুলো বাসায় করাবেন। উক্ত হোমওয়ার্ক খাতায় উস্তাজ/উস্তাজাগণ মন্তব্য লিখে দিবেন, যা বাসায় অভিভাবকগণ খেয়াল করবেন, ইন-শা-আল্লাহ।

প্রতিদিন নার্সারির শিক্ষার্থীরা বাসা থেকে শুধুমাত্র হোমওয়ার্কের খাতা, পানির পট, টিফিন বক্স ও রঙ পেন্সিল ব্যাগে করে সাথে নিয়ে আসবে। পেন্সিল, শার্পনার ও ইরেজার স্কুল থেকেই দেওয়া হবে।

প্রতি সপ্তাহের শেষদিন সাধারণত পুরো সপ্তাহের বাড়ির কাজ একসাথে, আবার লিখে দেওয়া হয়। যাতে করে কোনো শিক্ষার্থী উক্ত সপ্তাহে অনুপস্থিত থাকলেও বাড়ির কাজ মিস না করে।

নার্সারির শিক্ষার্থীদের টিফিন ক্লাস শেষে টিফিন বক্সে দিয়ে দেওয়া হবে।

নার্সারির অনেক শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের স্কুলে নার্সারিই হয়ত প্রথম স্কুল-অভিজ্ঞতা। বিগত বছরগুলোতে আমরা দেখেছি নার্সারির অনেক শিক্ষার্থীই প্রথম দিকে ক্লাসে বসতে চায় না, কান্নাকাটি করে অথবা বাবা/মায়ের কাছে যেতে চায়। আমরা আশা করছি এসময় সকল অভিভাবক ধৈর্য্যের পরিচয় দেবেন। শিক্ষার্থীকে বাসা থেকেই স্কুল সম্পর্কে বলে, উৎসাহ দিয়ে মানসিকভাবে প্রস্তুত করবেন। খুব জরুরী প্রয়োজন হলে নিচতলায় অবস্থানরত অভিভাবকদের ক্লাস রুমের বাইরে অবস্থান করার অনুমতি দেওয়া হয়। সন্তানের কান্নার শব্দ শুনে অনেক বাবা-মা বিচলিত হয়ে যান এবং ক্লাসরুমে অবস্থানের অনুমতি চান, যা বাচ্চাকে ক্লাসরুমের পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বাধার সৃষ্টি করে। এতে অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও প্রভাবিত হয়।

তাই নার্সারির সকল অভিভাবকের প্রতি অনুরোধ, প্রথম দুই-তিন সপ্তাহ আপনারা অনুগ্রহ করে ধৈর্য্যসহ স্কুলের সকল দিকনির্দেশনা মেনে চলবেন, ইন-শা-আল্লাহ।

মা’আসসালামাহ

অধ্যক্ষ
এস সি ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)

নার্সারির অভিভাবকদের প্রতি কিছু নির্দেশনা (সেশন ২০২৩) Read More »

এস.সি.ডি’র অভিভাবকদের জন্য মাসিক আলোচনা (২৫ নভেম্বর ২০২২)

আসসালামুআলাইকুম,

আগামী ২৫ নভেম্বর ২০২২ (শুক্রবার) সকাল ১০:৩০ থেকে ১১:৩০ পর্যন্ত এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখায় সকল অভিভাবকদের জন্য নাসীহামূলক ধারাবাহিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে ইন-শা-আল্লাহ।

বিষয়: “শিশু ও সমাজকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে টেলিভিশন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা”

আলোচক:
মো. এনামুল হক
কনভেনার, এস.সি.ডি ম্যানেজিং কমিটি
চেয়ারম্যান, আই.সি.ডি

এস.সি.ডি’র সকল অভিভাবক উক্ত আলোচনায় আমন্ত্রিত। সন্তানের দ্বীন শিক্ষার পাশাপাশি নিজের পরিবার তথা ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামের উপর চলার জন্য উক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করা একান্ত জরুরী।

ঠিকানা:
এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)
বাড়ি ৫৪/এ, রোড-১২, শেখেরটেক
মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

বসার স্থান:
মহিলা: ৩য় ও ৪র্থ তলা (লিফট-২ ও ৩)
পুরুষ: ৭ম, ৮ম তলা (লিফট-৬)

মোবাইল: ০১৭০৫-৬৭৯৬০৩

এস.সি.ডি’র অভিভাবকদের জন্য মাসিক আলোচনা (২৫ নভেম্বর ২০২২) Read More »

শিশু ও সমাজকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে টেলিভিশন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা

আসসালামুআলাইকুম,

আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (শুক্রবার) সকাল ১০:৩০ থেকে ১১:৩০ পর্যন্ত এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখায় সকল অভিভাবকদের জন্য নাসীহামূলক ধারাবাহিক আলোচনার ৩য় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ইন-শা-আল্লাহ।

বিষয়: “শিশু ও সমাজকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে টেলিভিশন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা”

আলোচক:
মো. এনামুল হক
কনভেনার, এস.সি.ডি ম্যানেজিং কমিটি
চেয়ারম্যান, আই.সি.ডি

এস.সি.ডি’র সকল অভিভাবক উক্ত আলোচনায় আমন্ত্রিত। সন্তানের দ্বীন শিক্ষার পাশাপাশি নিজের পরিবার তথা ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামের উপর চলার জন্য উক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করা একান্ত জরুরী।

ঠিকানা:
এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)
বাড়ি ৫৪/এ, রোড-১২, শেখেরটেক
মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭

বসার স্থান:
মহিলা: ৩য় ও ৪র্থ তলা (লিফট-২ ও ৩)
পুরুষ: ৭ম, ৮ম তলা (লিফট-৬)

মোবাইল: ০১৭০৫-৬৭৯৬০৩

শিশু ও সমাজকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে টেলিভিশন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা Read More »

স্কুল ইউনিফর্ম ও দেরিতে স্কুলে উপস্থিত হওয়া 

السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

প্রিয় অভিভাবকবৃন্দ, সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করেছি যে, কিছু শিক্ষার্থী প্রায় প্রতিদিনই দেরি করে স্কুলে উপস্থিত হচ্ছে। দেরিতে উপস্থিত হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্লাসে অংশগ্রহণের সুযোগ দিলে একদিকে যেমন পাঠদানে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটে অন্যদিকে সময়ানুবর্তি হওয়ার গুরুত্ব ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়।। এছাড়া, একাধিকবার সতর্ক করার পরও অনেক শিক্ষার্থী স্কুল ইউনিফর্মের বাইরে ভিন্ন রঙের বা ডিজাইনের জামা, জুতা, মোজা ইত্যাদি পরিধান করে স্কুলে আসছেন, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

তাই পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ঈদ-উল-আযহার ছুটির পর (১৯ জুলাই ২০২২) থেকে সকল শিক্ষার্থী অবশ্যই ক্লাস শুরুর নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই স্কুলে উপস্থিত থাকবেন এবং পরিপূর্ণ স্কুল ড্রেস পরিধান করে আসবেন। অন্যথায় নিয়ম ভঙ্গকারী শিক্ষার্থীদের স্কুলে প্রবেশ অথবা ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না। যারা দেরি করে স্কুলে আসবেন, তারা স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে ফোন করে গেট খোলার জন্য বা ক্লাসে অংশগ্রহণ করার জন্য সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকবেন ইন-শা-আল্লাহ।

একজন ভালো মুসলিম হওয়ার জন্য সময়ানুবর্তি হওয়া এবং প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত সকল নির্দেশনা মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই শিক্ষার্থীদের তারবিয়ার অংশ হিসেবে উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

অনুরোধক্রমে,

অধ্যক্ষ

এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)

স্কুল ইউনিফর্ম ও দেরিতে স্কুলে উপস্থিত হওয়া  Read More »

শিক্ষার্থীদের নির্দেশনাবলী 

স্কুল ফর কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট
পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনাবলী
(অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা ২০২২) 

১। পরীক্ষা শুরুর হওয়ার ২০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীরা স্কুলে উপস্থিত থাকবে। অনিবার্য কারণবশত কোনো পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের পর স্কুলে উপস্থিত হলে অফিসে তার নাম, শ্রেণি, প্রবেশের সময় এবং বিলম্বের কারণ উল্লেখ করতে হবে।

২। প্রবেশপত্র এবং আই.ডি. কার্ড ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করবে না। যারা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করেনি, তারা অফিসে যোগাযোগ করে অবশ্যই প্রবেশপত্র সংগ্রহ করবেন।

৩। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র, কলম, পেন্সিল, রাবার, কাটার, জ্যামিতি বক্স, সাধারণ  ক্যালকুলেটর এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাথে করে নিয়ে আসতে হবে। অন্য শিক্ষার্থীর কাছ থেকে পরীক্ষা উপকরণ নিয়ে ব্যবহার করা যাবে না। অনিবার্য কারনবশত কিছুর প্রয়োজন হলে পরীক্ষা হলে উপস্থিত উস্তাজ/উস্তাজাকে জানাতে হবে।

৪। কেজি – ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় পেন্সিল ব্যবহার করবে। বলপেন/কলম ব্যবহার করা যাবে না। ৪র্থ থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বলপেন/কলম ব্যবহার করবে।

৫। অতিরিক্ত কাগজ (লুজ শিট)-এর প্রয়োজন হলে পরীক্ষার হলে উপস্থিত উস্তাজ/উস্তাজার কাছে তা চাইতে হবে। অতিরিক্ত কাগজের উপর অবশ্যই পরীক্ষার্থীর নাম ও শ্রেণি উল্লেখ করতে হবে।

৬। পরীক্ষার হলে কোনো ধরণের বই-খাতা, সাইন্টিফিক ক্যালকুলেটর (৯ম/১০ম শ্রেণি ব্যাতীত) বা অন্য যেকোনো ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস আনা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৭। কোনো শিক্ষার্থী দেরী করে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করলে তাকে নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হবে না।

৮। পরীক্ষা শুরু হওয়ার প্রথম ১ ঘন্টার মধ্যে কোনো শিক্ষার্থী টয়লেটে বা পানি পান করা থেকে বিরত থাকবে। বিশেষ প্রয়োজন বা অসুস্থ থাকলে পরীক্ষার হলে উপস্থিত উস্তাজ/উস্তাজাকে জানাতে হবে।

৯। মর্নিং শিফটের (মেয়ে) পরীক্ষা শেষে টিফিন গ্রহণ করে দুপুর ১২:২০ মিনিটের মধ্যে বিদ্যালয় প্রাঙ্গন ত্যাগ করবে।

১০। ডে শিফটের পরীক্ষার পূর্বে দুপুর ১২:৩০-এ যোহর-এর জামাত আদায় করা হবে। স্কুল চলাকালীন যেসব শিক্ষার্থী ৭ তলায় সলাত পড়তেন তারা ৭ তলায় এবং যারা নীচতলায় সলাত আদায় করতেন তারা নীচ তলায় যথারীতি সলাত আদায় করবেন।

১১। পরীক্ষার হলে যেকোনো ধরনের অসদুপায় অবলম্বন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এ ব্যাপারে সকল শিক্ষার্থী আল্লাহকে ভয় করবেন এবং মনে রাখবেন তিনি সবকিছু দেখেন। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার সময় সর্বোচ্চ তাকওয়ার পরিচয় দিবেন বলে আমরা আশা করি।

১২। প্রতিটি শিক্ষার্থী অবশ্যই পরিপূর্ণভাবে স্কুল ইউনিফর্ম পরে স্কুলে আসবেন।

১৩। পরীক্ষা চলাকালীন স্কুল মাঠ সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে (১২ জুন – ২৭ জুন ২০২২ পর্যন্ত)।

অধ্যক্ষ

এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)

শিক্ষার্থীদের নির্দেশনাবলী  Read More »

মেইন গেটে গার্ডকে আই.ডি কার্ড প্রদর্শন

আসসালামুআলাইকুম,

সম্মানীত অভিভাবকবৃন্দ, আগামী ২৪ মে ২০২২ থেকে নার্সারি – ৪র্থ শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থীর অভিভাবক শিক্ষার্থীকে স্কুল থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় মেইন গেটে কর্তব্যরত গার্ডকে আই.ডি কার্ড (স্টুডেন্ট কপি এবং অভিভাবক কপি) প্রদর্শন না করলে শিক্ষার্থীকে স্কুল গেটের বাইরে যেতে দেওয়া হবে না। কেউ ভুল করে আই.ডি. কার্ড (অভিভাবক কপি) না আনলে অফিসে যোগাযোগ করবেন। অফিস থেকে অভিভাবকের পরিচয় নিশ্চিত করলে মেইন গেটে কর্তব্যরত গার্ড উক্ত শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিবে ইন-শা-আল্লাহ।

নিরাপত্তার স্বার্থে সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

অনুরোধক্রমে

অধ্যক্ষ
এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা)

মেইন গেটে গার্ডকে আই.ডি কার্ড প্রদর্শন Read More »

স্কুলের সামনে গাড়ি পার্কিং ও পিক-আপ/ড্রপ সংক্রান্ত নোটিস

আসসালামুআলাইকুম,

আপনারা সবাই অবগত যে এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখাটি শেখেরটেক ১২ নাম্বার রোড-এর একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত। যেহেতু স্কুলের সামনের রাস্তাটি কিছুটা সরু, ফলে স্কুল শুরু বা ছুটির সময় প্রাইভেট গাড়ির কারণে স্কুলের সামনে যানযট সৃষ্টি হয়। এতে করে এলাকাবাসীর যাতায়াতে সমস্যা তৈরি হয়।

তাই যারা প্রাইভেট গাড়ি দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করেন তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ এই যে, আপনাদের প্রাইভেট গাড়ি শেখেরটেক ১২ নাম্বার রাস্তার চওড়া স্থানে (লিনা জেনারেল স্টোর-এর পূর্ব দিকের অংশে) পার্ক করবেন এবং শিক্ষার্থীরা সেখান থেকে হেটে স্কুলে আসবে। একইভাবে স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়ার সময়ও উক্ত চওড়া রোডটিতে গাড়ি পার্ক করবেন এবং শিক্ষার্থীরা স্কুল গেট থেকে হেটে গিয়ে গাড়িতে উঠবে, ইন-শা-আল্লাহ। অর্থাৎ, স্কুলের সামনে এসে শিক্ষার্থীদের গাড়ি থেকে নামানো বা স্কুলের সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের গাড়িতে ওঠানো থেকে দয়া করে বিরত থাকতে হবে, ইন-শা-আল্লাহ।

এছাড়া স্কুলের সামনে যেকোনো প্রকার গাড়ি বা বাইক পার্ক করা থেকেও বিরত থাকবেন ইন-শা-আল্লাহ। আমাদের কারনে স্কুলের আশে-পাশের প্রতিবেশিদের যাতে করে কোনোধরনের কষ্ট না হয়, সেজন্য আপনাদের সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত কাম্য।

মা আসসালামাহ,

এস.সি.ডি এ্যাডমিন

স্কুলের সামনে গাড়ি পার্কিং ও পিক-আপ/ড্রপ সংক্রান্ত নোটিস Read More »