Notice

৫ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা

আসসালামু আলাইকুম,

ইন-শা-আল্লাহ্‌ আগামী ১/১২/২০২১ (বুধবার) থেকে পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

১। পরীক্ষার প্রশ্ন ৫০ নম্বরের হবে। পরীক্ষার সময় হবে ২ ঘণ্টা।

২। পরীক্ষা স্কুল ক্যাম্পাসে নেওয়া হবে।

৩। পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন:

আল-কুরআন পরীক্ষার সময়সূচী

আগামী সোমবার (২২/১১/২১) ১ম থেকে ৪র্থ শ্রেণির আল-কুরআন পরীক্ষা (আম্মাপারা+কায়েদা) ফোনে কল দিয়ে নেওয়া হবে ইন-শা-আল্লাহ্‌। শিক্ষার্থীদের নির্ধারণ করে দেওয়া সময়ে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন। পরীক্ষার সময়সূচি বিস্তারিত জানতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।

বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তসমূহ

আসসালামু আলাইকুম,

এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখার সকল অভিভাবকদের জানানো যাচ্ছে যে, ১ম-৪র্থ, ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ বিষয়ে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়েছে:

১) ১ম – ৪র্থ শ্রেণির সকল পরীক্ষা বাসায় অনুষ্ঠিত হবে। অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার মত সকল শিক্ষার্থী পরীক্ষার রুটিন অনুযায়ী বাসায় পরীক্ষা দিবেন এবং অভিভাবকগণ সপ্তাহ শেষে স্কুলে পরীক্ষার খাতা জমা দিবেন।
২) ৫ম শ্রেণির পরীক্ষার বিষয়ে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত না থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে জানানো হবে। পরবর্তী নির্দেশনা পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ৫ম শ্রেণির ক্লাস যথারীতি চলবে।
৩) ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির শুধুমাত্র বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী স্কুলে অনুষ্ঠিত হবে। বাকি বিষয়সমূহের পরীক্ষা অভিভাবকগণ অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার মত নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী বাসায় নিবেন এবং সপ্তাহ শেষে স্কুলে পরীক্ষার খাতা জমা দিবেন।
৪) ৮ম শ্রেণির পরীক্ষা নির্ধারিত রুটিন এবং সরকারি দিকনির্দেশনা অনুযায়ী মিশন স্কুলে অনুষ্ঠিত হবে।
৫)। বাসায় পরীক্ষা দেওয়া সম্পর্কিত নীতিমালা শীঘ্রই সবার সাথে শেয়ার করা হবে, ইন-শা-আল্লাহ্‌।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:

  • ১ম-৪র্থ শ্রেণির কোনো পরীক্ষাই পরবর্তী শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ার জন্য সরকার কর্তৃক বাধ্যতামূলক করা হয় নাই।
  • ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত ব্যতীত বাকি বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয়।
  • প্রতিটি পরীক্ষার প্রশ্ন পরীক্ষার দিন সকাল ৮.৩০ টায় স্কুলের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে (৬ষ্ঠ, ৭ম, ও ৯ম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত ব্যতীত)।

স্টুডেন্ট ইউনিক আই.ডি (Student UID)

বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় জাতীয়তা সনদের মতো প্রত‍্যেক শিক্ষার্থীকে একটি ডিজিটাল কার্ড (প্লাস্টিকের এটি এম/ স্মার্ট কার্ডের মতো ) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন । ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সকল ছাত্র-ছাত্রী পাবে এই ইউনিক আইডি। এই আইডিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিজিটের শিক্ষার্থী শনাক্ত নম্বর থাকবে। ২০২২ সাল থেকে শিক্ষার্থী শনাক্ত করার ইউনিক আইডি কার্ড দেওয়া শুরু হবে।

ইউনিক আই.ডি’র জন্য নির্ধারিত ৪ পৃষ্ঠার একটি ফরম পূরণ করতে হবে, যা স্কুল থেকে সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়া, ফরমটি পূরণ করার জন্য যাবতীয় নির্দেশনা নিচের ভিডিওটিতে বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি প্রদানের জন্য প্রোফাইল ও ডাটাবেজ করতে নিম্নের ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে:

১. দুই কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজ-এর ছবি জমা দিতে হবে। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড-এ ছবি তুলতে হবে।

৩. পিতা-মাতার এন.আইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদ-এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।

৪. শিক্ষার্থীর রক্তের গ্রুপ লিখতে হবে ।

৫. পিতা/মাতা মৃত হলে অভিভাবকের NID লাগবে।

⛔ রক্তের গ্রুপ প্রমাণের জন‍্য মেডিকেল বা প‍্যাথলজি সার্টিফিকেট লাগবে (যদি না থেকে তবে প্রয়োজন নেই), তবে  ফরমে উল্লেখিত সকল তথ্য প্রদান করাই উত্তম।

⛔ যাদের হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন সনদ আছে বা ডিজিটাল (অনলাইন ভেরিফাইড) করা নেই, সেসব জন্ম নিবন্ধন গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই স্টুডেন্ট ইউনিক আই.ডি.’র জন্য অবশ্যই ডিজিটাল জন্মসনদ লাগবে। অর্থাৎ, অনলাইনে সার্চ দিলে পাওয়া যায় এমন জন্মনিবন্ধন সনদ থাকতে হবে। লক্ষণীয় যে, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের হয়, অনেকেরই জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের আছে ঠিকই, কিন্তু অনলাইনে নিবন্ধন করা নেই। তাই এক্ষেত্রে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন আবশ্যক।

আগামী ১১ নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে পূরণকৃত ফরম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এস.সি.ডি’র স্কুল অফিসে জমা দিবেন, ইন-শা-আল্লাহ।

জে.এস.সি চূড়ান্ত মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন, সিলেবাস ও মানবন্টন ২০২১

এস.সি.ডি স্কুলের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা জে.এস.সি ২০২১ পরীক্ষায় অংশগ্রহনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অনুসরন করবেন, ইন-শা-আল্লাহ:

১) জে.এস.সি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে মিশন স্কুলের মূল শাখায় (বাড়ি নং- ৩৭/ঙ/১, আদাবর-৬)।
২) এস.সি.ডি স্কুল থেকে ১৫ নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে সবাই প্রবেশপত্র সংগ্রহ করবেন।
৩) ১৫ নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে সকল শিক্ষার্থী তাদের প্রস্তুতকৃত এ্যাসাইনমেন্টসমূহ এস.সি.ডি’তে সাবমিট করবেন।
৪) এস.সি.ডি স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের স্কুলের নির্ধারিত ড্রেস পরিধান করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
৫) আগামী ১৫ নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে এস.সি.ডি অফিস রুমে পরীক্ষার ফি বাবদ মিশন স্কুল কর্তৃক ধার্যকৃত ৩০০ টাকা প্রদান করবেন।


জে.এস.সি চূড়ান্ত মূল্যায়ন পরীক্ষার রুটিন

জে.এস.সি চূড়ান্ত মূল্যায়ন পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন

স্কুল ফি ২০২২ সংক্রান্ত

উপরের ভয়েস ম্যাসেজটি শুধুমাত্র এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখার জন্য প্রযোজ্য।

মো. এনামুল হক
কনভেনার, এস.সি.ডি ম্যানেজিং কমিটি
চেয়ারম্যান, এস.সি.ডি

বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ রুটিন

এস.সি.ডি স্কুলের মোহাম্মদপুর শাখার বার্ষিক পরীক্ষা – ২০২১, আগামী ২১ নভেম্বর (রবিবার) থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ্‌।


বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তসমূহ

আসসালামু আলাইকুম,

এস.সি.ডি মোহাম্মদপুর শাখার সকল অভিভাবকদের জানানো যাচ্ছে যে, ১ম-৪র্থ, ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ বিষয়ে নিম্নলিখিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়েছে:

১) ১ম – ৪র্থ শ্রেণির সকল পরীক্ষা বাসায় অনুষ্ঠিত হবে। অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার মত সকল শিক্ষার্থী পরীক্ষার রুটিন অনুযায়ী বাসায় পরীক্ষা দিবেন এবং অভিভাবকগণ সপ্তাহ শেষে স্কুলে পরীক্ষার খাতা জমা দিবেন।
২) ৫ম শ্রেণির পরীক্ষার বিষয়ে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত না থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে জানানো হবে। পরবর্তী নির্দেশনা পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ৫ম শ্রেণির ক্লাস যথারীতি চলবে।
৩) ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির শুধুমাত্র বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী স্কুলে অনুষ্ঠিত হবে। বাকি বিষয়সমূহের পরীক্ষা অভিভাবকগণ অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার মত নির্ধারিত রুটিন অনুযায়ী বাসায় নিবেন এবং সপ্তাহ শেষে স্কুলে পরীক্ষার খাতা জমা দিবেন।
৪) ৮ম শ্রেণির পরীক্ষা নির্ধারিত রুটিন এবং সরকারি দিকনির্দেশনা অনুযায়ী মিশন স্কুলে অনুষ্ঠিত হবে।
৫)। বার্ষিক পরীক্ষা ২০২১ বাসায় গ্রহণ সংক্রান্ত নীতিমালা

বিশেষ দ্রষ্টব্য:

  • ১ম-৪র্থ শ্রেণির কোনো পরীক্ষাই পরবর্তী শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ার জন্য সরকার কর্তৃক বাধ্যতামূলক করা হয় নাই।
  • ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত ব্যতীত বাকি বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয়।
  • প্রতিটি পরীক্ষার প্রশ্ন পরীক্ষার দিন সকাল ৮.৩০ টায় স্কুলের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে ইন-শা-আল্লাহ্‌ (৬ষ্ঠ, ৭ম, ও ৯ম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত ব্যতীত)।