আপনারা সকলেই অবগত যে ২০২৩ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার দেশব্যাপী ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণিতে এবং ২০২৪ সাল থেকে ৮ম ও ৯ম শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়ন শুরু করেছে। উক্ত কারিকুলাম যেহেতু আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে একেবারেই নতুন, তাই এ বিষয়ে আমাদের স্কুলের অভিভাবক অনেকেই এর বাস্তবতা নিয়ে পরিস্কার ধারনা পাচ্ছেন না এবং অনেক ক্ষেত্রেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে, নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়ার জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (শনিবার), সকাল ১০:০০টায়, এস. সি. ডি মোহাম্মদপুর শাখায় স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণির অভিভাবকদের জন্য একটি সেশন আয়োজন করা হয়েছে।
জন প্রতি রেজিস্ট্রেশন ফি: ৮৫০ টাকা (যেসব শিশুর জন্য আলাদা খাবার এবং বাসে আলাদা সিট লাগবে, তাদের জন্য রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক)।
রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদানের নিয়ম: স্কুল অফিসে নগদ টাকা প্রদানের মাধ্যমে টিকেট সংগ্রহ করতে হবে। ব্যাংক, বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে এই ফি পরিশোধ করা যাবে না। প্রতিটি টিকেটে মোট ৫টি অংশ থাকবে (১. সকালের নাস্তা, ২. কফি, ৩. দুপুরের খাবার, ৪. র’ চা, ৫. বিকালের নাস্তা)। নির্ধারিত খাবার গ্রহণের সময়ে নির্ধারিত অংশটি ছিঁড়ে লাইনে দাঁড়াতে হবে এবং খাবার সংগ্রহ করতে হবে।
রেজিস্ট্রেশনের শেষ তারিখ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (বুধবার)।
*আয়োজনের সুবিধার্থে প্রথম ৯০০ জনকে “আগে আসলে আগে পাবেন” ভিত্তিতে টিকেট দেওয়া হবে। আসন পূরণ হয়ে গেলে কোনো অবস্থাতেই আমরা অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়াতে পারবো না বলে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
ইভেন্ট শিডিউল:
সকাল ৭:১০ – ‘শেখেরটেক ১২’ রিপোর্টিং
সকাল ৭:২০ – নির্ধারিত বাসে আসন গ্রহণ (রেজিস্ট্রেশনের পর নাম অনুযায়ী বাস নাম্বার ১৬/২/২০২৪ তারিখে স্কুলের হোয়াটসএ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে)জানিয়ে দেওয়া হবে, ইন-শা-আল্লাহ।)
৭:৩০ এর পর কারও জন্য বাস অপেক্ষা করবে না। তাই এরপর ফোন করে বাস অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা থেকে বিরত থাকবেন। যারা ৭:৩০-এর মধ্যে বাসে উঠতে পারবেন না, তারা অনুগ্রহ পূর্বক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় স্পটে পৌছাবেন।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সকাল ও দুপুরের খাবারl সবাই সুন্নাহ অনুযায়ী পুরোটা খাবেন অথবা খেতে না পারলে সাথে করে নিয়ে আসবেন (যেহেতু নাস্তা ও দুপুরের খাবার বক্সে করে দেওয়া হবে)। কোনো অবস্থাতেই খাবার নষ্ট করবেন না।
শিক্ষার্থী, অভিভাবক ভাইবোন ব্যতিত অন্য কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব যেতে চাইলে স্কুল থেকে অনুমতি নিতে হবে।
কেউ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় গাড়ি নিয়ে স্পটে গেলে ড্রাইভার এর জন্য আলাদা টিকেট কাটতে হবে।
যাত্রা শুরু থেকে স্পটে পৌছানো এবং স্পট থেকে আবার শেখেরটেক ফেরা পর্যন্ত প্রতিটি শিক্ষার্থী এবং শিশুর দায়িত্ব তাদের অভিভাবকদের উপর বর্তাবে। এই স্টাডি ট্যুরের যেকোনো পর্যায়ে, কোনো ধরনের দুর্ঘটনার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
কোনো শিক্ষার্থী অভিভাবক ছাড়া একা যেতে পারবে না।
এই স্পটে কয়েকটি পুকুর রয়েছে। তাই অভিভাবকবৃন্দ অবশ্যই শিশুদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন, যেন কেউ পানির কাছে না যায়।
প্রতিটি বাসের জন্য আলাদাভাবে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে। বাসের পিছন দিকে মহিলা ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা বসবে। সামনের দিকে পুরুষ ও ছেলে শিক্ষার্থীরা বসবে।
পর্দার বিষয়ে সতর্কতা:
পুরুষ ও মহিলারা পর্দার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
মহিলারা পুরুষদের পাশে বা পুরুষরা মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থানে যাবেন না।
৭ বছরের অধিক বয়সী ছেলে-মেয়েরাও অবশ্যই পর্দার এই বিধান মেনে চলবে।
মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থান, কাপড় দিয়ে ঘেরা থাকবে। তাই মাহরাম পুরুষ ও মহিলারা পরস্পরের সাথে কথা বলার জন্য পর্দা সরিয়ে কথা বলবেন না।
অনুরোধক্রমে,
অধ্যক্ষ
এস সি ডি (মোহাম্মদপুর)
বি. দ্র. শিক্ষা সফরে রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান (ভাংতি) টাকা নিয়ে আসার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
আসসালামুআলাইকুম,আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (শনিবার) এস.সি.ডি (মোহাম্মদপুর শাখা) থেকে “স্টাডি ট্যুরের’ আয়োজন করা হচ্ছে। বিস্তারিত:ভেন্যু: “সামারা ভিলেজ”, সোনারগাঁও, নারায়নগঞ্জ (দুরত্ব: স্কুল থেকে ৩১ কিলোমিটার)।https://maps.app.goo.gl/kJyv9ye5UhtfPShG9তারিখ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (শনিবার)।বাস ছাড়ার স্থান: শেখেরটেক ১২ (স্কুলের সামনের রাস্তা)।জন প্রতি রেজিস্ট্রেশন ফি: ৮৫০ টাকা (যেসব শিশুর জন্য আলাদা খাবার এবং বাসে আলাদা সিট লাগবে, তাদের জন্য রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক)।রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদানের নিয়ম: স্কুল অফিসে নগদ টাকা প্রদানের মাধ্যমে টিকেট সংগ্রহ করতে হবে। ব্যাংক, বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে এই ফি পরিশোধ করা যাবে না। প্রতিটি টিকেটে মোট ৫টি অংশ থাকবে (১. সকালের নাস্তা, ২. কফি, ৩. দুপুরের খাবার, ৪. র চা, ৫. বিকালের হালকা নাস্তা)। নির্ধারিত খাবার গ্রহণের সময়ে নির্ধারিত অংশটি ছিঁড়ে লাইনে দাঁড়াতে হবে এবং খাবার সংগ্রহ করতে হবে।রেজিস্ট্রেশনের শেষ তারিখ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ (বুধবার)।*আয়োজনের সুবিধার্থে প্রথম ৯০০ জনকে “আগে আসলে আগে পাবেন” ভিত্তিতে টিকেট দেওয়া হবে। আসন পূরণ হয়ে গেলে কোনো অবস্থাতেই আমরা অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়াতে পারবো না বলে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।ইভেন্ট শিডিউল:সকাল ৭:১০ – শেখেরটেক ১২ রিপোর্টিং টাইমসকাল ৭:২০ – নির্ধারিত বাসে আসন গ্রহণ (রেজিস্ট্রেশনের পর নাম অনুযায়ী বাস নাম্বার ১৬/২/২০২৪ তারিখে এস.এম.এস বা স্কুলের হোয়াটসএ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে)জানিয়ে দেওয়া হবে, ইন-শা-আল্লাহ।)সকাল: ৭:৩০ – বাস গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে।সকাল: ৮:৩০ – গন্তব্যে পৌছানোসকাল ৯:০০ – সকালের নাস্তা গ্রহণ (মিক্সড ভেজিটেবল + চিকেন লটপটি খিচুড়ি)সকাল ৯:৩০ – ১:১৫ – খেলাধুলা ও নিজেদের মত সময় কাটানোদুপুর: ১:৪৫ – যোহর সলাতের জামাতদুপুর: ২:১৫ – দুপুরের খাবার (পোলাও, মুরগি, গরু, সবজি, মিষ্টি)বিকাল ৩:০০ – ৩:৩০ – বিশ্রামবিকাল ৩:৩০ – আসর সলাতের জামাতবিকাল ৩:৫০ – বাসে আসন গ্রহণবিকাল ৪:০০ – ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনাবিকাল: ৪:৩০ – বাসে বিকালের হালকা নাস্তা বিতরণবিকাল ৫:১৫ – শেখেরটেক ১২ ফেরত আসা।বিশেষ নির্দেশিকা: ৭:৩০ এর পর কারও জন্য বাস অপেক্ষা করবে না। তাই এরপর ফোন করে বাস অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা থেকে বিরত থাকবেন। যারা ৭:৩০-এর মধ্যে বাসে উঠতে পারবেন না, তারা অনুগ্রহ পূর্বক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় স্পটে পৌছাবেন।বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সকাল ও দুপুরের খাবার সবাই সুন্নাহ অনুযায়ী পুরোটা খাবেন অথবা খেতে না পারলে সাথে করে নিয়ে আসবেন (যেহেতু নাস্তা ও দুপুরের খাবার বক্সে করে দেওয়া হবে)। কোনো অবস্থাতেই খাবার নষ্ট করবেন না।শিক্ষার্থী ও অভিভাবক ছাড়া অন্য কেউ (যেমন: শিক্ষার্থীর অভিভাবক, বাবা, মা, ভাইবোন ব্যতিত অন্য কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব) যেতে চাইলে স্কুল থেকে অনুমতি নিতে হবে। কেউ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় গাড়ি নিয়ে স্পটে গেলে ড্রাইভার এর জন্য আলাদা টিকেট কাটতে হবে।যাত্রা শুরু থেকে স্পটে পৌছানো এবং স্পট থেকে আবার শেখেরটেক ফেরা পর্যন্ত প্রতিটি শিক্ষার্থী এবং শিশুর দায়িত্ব তাদের অভিভাবকদের উপর বর্তাবে। এই স্টাডি ট্যুরের যেকোনো পর্যায়ে, কোনো ধরনের দুর্ঘটনার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।আমরা যেই স্পটটি ভাড়া করেছি, তাতে কয়েকটি পুকুর রয়েছে। তাই অভিভাবকবৃন্দ অবশ্যই শিশুদের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন, যেন কেউ পানির কাছে না যায়।প্রতিটি বাসের জন্য আলাদাভাবে সিট প্ল্যান দেওয়া হবে। বাসের পিছন দিকে মহিলা ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা বসবে। সামনের দিকে পুরুষ ও ছেলে শিক্ষার্থীরা বসবে।পর্দার বিষয়ে সতর্কতা: পুরুষ ও মহিলারা পর্দার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবেন।মহিলারা পুরুষদের পাশে বা পুরুষরা মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থানে যাবেন না।৭ বছরের অধিক বয়সী ছেলে-মেয়েরাও অবশ্যই পর্দার এই বিধান মেনে চলবে।মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থান, কাপড় দিয়ে ঘেরা থাকবে। তাই মাহরাম পুরুষ ও মহিলারা পরস্পরের সাথে কথা বলার জন্য পর্দা সরিয়ে কথা বলবেন না।
চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ২৪ জানুয়ারি ২০২৪ (বুধবার) থেকে আগামী ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ (বুধবার) পর্যন্ত নিম্নলিখিত শিডিউল অনুযায়ী স্কুলের সব ক্লাস অনুষ্ঠিত হবে, ইন-শা-আল্লাহ।
নার্সারি:
– সেকশন A, B: সকাল ১০:০০-১১:৩০
– সেকশন C, D: দুপুর ১২:০০-১:৩০
কেজি:
– সেকশন A, B: সকাল ১০:০০-১১:৩০
– সেকশন C, D: দুপুর ১২:০০-১:৩০
১ম-৮ম শ্রেণি:
– মর্নিং শিফট: সকাল ১০:০০ – ১২:২০ (শুধুমাত্র কুরআন ও আরবি ভাষা শিক্ষা ক্লাস)।
– ডে শিফট: দুপুর ১:০০ টায় যোহরের সলাত। এরপর ১:২০ -৩:৪০ পর্যন্ত (শুধুমাত্র কুরআন ও আরবি ভাষা শিক্ষা ক্লাস)
৯ম শ্রেণি:
* কুরআন ক্লাসের পরের ক্লাসগুলোর আলাদা রুটিন দেওয়া হবে।
আগামীকাল (১৮ জানুয়ারি ২০২৪) থেকে কোনো শিক্ষার্থীকে আই.ডি. কার্ডের “অভিভাবক কপি’ প্রদর্শন ছাড়া স্কুল গেট থেকে বের হতে দেওয়া হবে না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল অভিভাবকদের সহযোগীতা কামনা করছি।
যারা এখনও আই.ডি. কার্ডের “অভিভাবক কপি’ বুঝে পাননি, তারা আগামীকাল স্কুল অফিসে যোগাযোগ করবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
উল্লেখ্য, আল-কুরআন ও আরবি গ্রুপের ক্লাসসমূহ শ্রেণিভিত্তিক না করে আমরা লেভেল অনুযায়ী করে থাকি। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থী তাদের কুরআন ক্লাস শেষ করে নির্ধারিত ক্লাসে আরবি ক্লাস করবে। এরপর জেনারেল সাবজেক্ট-এর ক্লাস করার জন্য রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট ক্লাসে যাবে, ইন-শা-আল্লাহ।
আপনারা সকলেই অবগত যে, এস. সি. ডি’তে শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমরা শিক্ষার্থীদের ফ্যান্সি বা দামি উপকরণ ব্যবহার করতে নিষেধ করে থাকি। কিন্তু প্রায় সময়ই দেখা যায় শিক্ষার্থীরা কার্টুন সম্বলিত ব্যাগ, দামী পেন্সিল, কলম, ইরেজার ইত্যাদি স্কুলে নিয়ে আসে, যা অন্য শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করে এবং অনেক ক্ষেত্রেই তা স্কুলের জন্য মনিটর করাও কষ্টসাধ্য। তাই আগামী ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে নার্সারি থেকে ২য় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা উপরে উল্লেখিত শিক্ষা উপকরণসমূহ স্কুল থেকে ক্রয় করবে, ইন-শা-আল্লাহ।
যেহেতু এস.সি.ডি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, তাই উপরোক্ত শিক্ষা উপকরণ বিক্রয় করে কোনো ধরনের মুনাফা করার উদ্দেশ্য স্কুল কর্তৃপক্ষের নেই। বরং, উপরোক্ত শিক্ষা উপকরণসমূহ সুলভ মূল্যে (সম্ভব হলে বাজার দর থেকে কম মূল্যে) শিক্ষার্থীদের কাছে বিক্রয় করা হবে, ইন-শা-আল্লাহ।
একটি ভারসাম্যপূর্ণ শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে অভিভাবক ও শিক্ষার্থী সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।