অনিবার্য কারণবশত আজ স্কুলের শুধুমাত্র অনলাইন ক্লাসসমূহ অনুষ্ঠিত হবে এবং অন-ক্যাম্পাস ক্লাসসমূহ বন্ধ থাকবে। গতকাল গভীর রাতে স্কুলের সামনের রাস্তার মেরামত কাজ শুরু করায় রাস্তাটি আজ ব্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। আগামীকালের ক্লাসের বিষয়ে পরবর্তীতে জানানো হবে ইন-শা-আল্লাহ।
ভ্যাকসিন দিতে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই নিচের পিডিএফ-এর ২টি প্রিন্টেড কপি (বা ফটোকপি) এবং জন্ম নিবন্ধন সনদের ১টি ফটোকপি নিয়ে যেতে হবে। নিচের পিডিএফ-এর ফটোকপি স্কুল থেকেও সংগ্রহ করা যাবে।
স্কুলের নাম হিসেবে “মিশন স্কুল“-এর নাম উল্লেখ করতে হবে।
বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় জাতীয়তা সনদের মতো প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি ডিজিটাল কার্ড (প্লাস্টিকের এটি এম/ স্মার্ট কার্ডের মতো ) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন । ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সকল ছাত্র-ছাত্রী পাবে এই ইউনিক আইডি। এই আইডিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিজিটের শিক্ষার্থী শনাক্ত নম্বর থাকবে। ২০২২ সাল থেকে শিক্ষার্থী শনাক্ত করার ইউনিক আইডি কার্ড দেওয়া শুরু হবে।
ইউনিক আই.ডি’র জন্য নির্ধারিত ৪ পৃষ্ঠার একটি ফরম পূরণ করতে হবে, যা স্কুল থেকে সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়া, ফরমটি পূরণ করার জন্য যাবতীয় নির্দেশনা নিচের ভিডিওটিতে বিশদভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি প্রদানের জন্য প্রোফাইল ও ডাটাবেজ করতে নিম্নের ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে:
১. দুই কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজ-এর ছবি জমা দিতে হবে। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড-এ ছবি তুলতে হবে।
৩. পিতা-মাতার এন.আইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদ-এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
৪. শিক্ষার্থীর রক্তের গ্রুপ লিখতে হবে ।
৫. পিতা/মাতা মৃত হলে অভিভাবকের NID লাগবে।
⛔ রক্তের গ্রুপ প্রমাণের জন্য মেডিকেল বা প্যাথলজি সার্টিফিকেট লাগবে (যদি না থেকে তবে প্রয়োজন নেই), তবে ফরমে উল্লেখিত সকল তথ্য প্রদান করাই উত্তম।
⛔ যাদের হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন সনদ আছে বা ডিজিটাল (অনলাইন ভেরিফাইড) করা নেই, সেসব জন্ম নিবন্ধন গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই স্টুডেন্ট ইউনিক আই.ডি.’র জন্য অবশ্যই ডিজিটাল জন্মসনদ লাগবে। অর্থাৎ, অনলাইনে সার্চ দিলে পাওয়া যায় এমন জন্মনিবন্ধন সনদ থাকতে হবে। লক্ষণীয় যে, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের হয়, অনেকেরই জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের আছে ঠিকই, কিন্তু অনলাইনে নিবন্ধন করা নেই। তাই এক্ষেত্রে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন আবশ্যক।
আগামী ১১ নভেম্বর ২০২১-এর মধ্যে পূরণকৃত ফরম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এস.সি.ডি’র স্কুল অফিসে জমা দিবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। সালাত ও সালাম রাসুলের (ﷺ) উপর।
বর্তমানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ কিছুটা কমতে শুরু করায় বাংলাদেশ সরকার প্রাথমিক পর্যায়ে প্রাক-প্রাথমিক ক্লাসসমূহ ব্যতীত ১ম থেকে ১০ম ও এস.এস.সি শিক্ষার্থীদের জন্য সাধারণ শিক্ষা পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে এবং এরই ধারাবাহিকতায় এস.সি.ডি স্কুল সরকারী সকল দিক-নির্দেশনা মেনে আগামী ১২/০৯/২১ (রবিবার) থেকে মোহাম্মদপুর ক্যাম্পাসের ক্লাস শুরু করতে যাচ্ছে, ইনশাআল্লাহ।
সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি কিছু দিক-নির্দেশনার আলোকে এস.সি.ডি স্কুল কর্তৃপক্ষ শিক্ষক, শিক্ষিকা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য কিছু দিক-নির্দেশনা প্রণয়ন করেছে।
আমরা আশা করি, সকলেই নিন্মোক্ত নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে মেনে স্কুল কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে সহযোগিতা করবেন।
নির্দেশনাসমূহ:
১। সকল শিক্ষক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী স্কুল প্রাঙ্গণে অবশ্যই মাস্ক (সম্ভব হলে কাপড়ের) পরে থাকবেন।
২। স্কুল প্রাঙ্গণে প্রবেশের পর নিচের তলায় নির্ধারিত স্থানে ভালোভাবে হাত ধুয়ে অফিসে/ক্লাসরুমে প্রবেশ করবেন।
৩। অসুস্থ বা জ্বর থাকলে স্কুলে আসবেন না এবং স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ছুটি নিবেন।
৪। স্কুলে অবস্থানরত সময়ে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলবেন।
৬। যেহেতু দীর্ঘ সময় পর শিক্ষার্থীরা স্কুলে আসবে, শিক্ষার পরিবেশ যেন আনন্দঘন থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। শুরুতেই খুব বেশি বাড়ির কাজের জন্য চাপ প্রয়োগ করা যাবে না।
৭। কেউ করোনার টিকা না দিয়ে থাকলে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করবেন।
উপরের লিস্ট-এ উল্লিখিত নাম অনুযায়ী শিক্ষার্থীর অভিভাবকবৃন্দ আগামী ১৬ আগস্ট ২০২১ (সোমবার, সকাল ৯:০০টা থেকে দুপুর ১:০০টার মধ্যে) স্কুল থেকে রমাদান ২০২১-এ প্রদত্ত এ্যাসাইনমেন্ট-এর কপি এবং হাদিয়া সংগ্রহ করবেন, ইন-শা-আল্লাহ।
তবে ১৬/৮/২০২১ (সোমবার) সংগ্রহ করতে না পারলে অন্য যেকোনো দিন (রবিবার – বৃহস্পতিবার) সংগ্রহ করা যাবে, ইন-শাআল্লাহ)