SCD School Handbook-2019

স্কুল হ্যান্ডবুক

১) ভর্তি, বেতন, টি.সি. বিষয়ক:

  1. স্কুলে ভর্তি ফি ১০,০০০ টাকা (যা শুধুমাত্র একবার দিতে হবে)। তবে কোন কারণে স্কুল কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে টি.সি. নিয়ে অন্য স্কুলে গিয়ে পুনরায় এস.সি.ডি-তে ভর্তি হতে চাইলে, ভর্তি ফি (১০,০০০ টাকা) সম্পূর্ণভাবে দিয়ে পুনরায় ভর্তি হতে হবে।
  2. স্কুলের বাৎসরিক সেশন ফি ৪০০০ টাকা যা প্রতি বছর (নতুন শিক্ষাবর্ষে) পরিশোধ করতে হবে।
  3. স্কুল থেকে ঘোষণাকৃত নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে ভর্তি ফি / সেশন ফি জমা দিয়ে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। পুরাতন শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে ভর্তি হতে না পারলে পরবর্তিতে যদি নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে আসন পূরণ করে ফেলে সেক্ষেত্রে স্কুল কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
  4. নার্সারি থেকে ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের মাসিক ফি ১৫০০ টাকা, টিফিন চার্জ ৫০০ টাকা। ৪র্থ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের মাসিক ফি ২০০০ টাকা এবং টিফিন চার্জ ৫০০ টাকা। উল্লেখ্য,  এর বাইরে অন্যান্য “পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যক্রম”-এর জন্য আলাদা নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে (অংশগ্রহণ সাপেক্ষে)।
  5. প্রতিটি টার্ম পরীক্ষার পূর্বে (স্কুল থেকে ঘোষিত নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে) নির্ধারিত পরীক্ষার ফি (৩০০ টাকা) জমা দিয়ে “প্রবেশপত্র” সংগ্রহ করতে হবে। উল্লেখ্য, উক্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহের সময় পূর্ববর্তি সমস্ত বকেয়া স্কুল ফি পরিশোধ করতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কোন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
  6. প্রতি মাসের ৮ তারিখের মধ্যে অবশ্যই স্কুল ফি (এবং অন্যান্য মাসিক) ফি পরিশোধ করতে হবে।
  7. নভেম্বর-২০১৯ এর বেতনের সাথে ডিসেম্বর ২০১৯-এর বেতনসহ সর্বমোট দুই মাসের বেতন একসাথে পরিশোধ করতে হবে।
  8. স্কুলের নিয়ম-নীতি ভঙ্গের কারনে স্কুল থেকে কোন শিক্ষার্থীকে টি.সি দেয়া হলে অথবা স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবহিত না করে কোন শিক্ষার্থীকে স্কুল থেকে নিয়ে গেলে তাকে কোন অবস্থাতেই পুনরায় স্কুলে ভর্তির সুযোগ দেয়া হবে না।

২) স্কুল ড্রেস, টিফিন ও শিক্ষা উপকরন

  1. শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন ইউনিফর্ম পরে স্কুলে আসবে। মনে রাখতে হবে যে, ইউনিফর্ম নতুন হওয়া জরুরী নয়, পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন হওয়া জরুরী।
  2. নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্কুল প্রাঙ্গনে প্রবেশ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময় পর স্কুলের মেইন গেট বন্ধ করে দেয়া হবে এবং এরপর স্কুলে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
  3. স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে পরবর্তি দিন অবশ্যই অনুপস্থিতির কারণ দর্শিয়ে আবেদনপত্র ক্লাস টিচারের কাছে জমা দিতে হবে। অনুপস্থিত থাকার পরবর্তি কার্যদিবসে স্কুলে উপস্থিত হলে আবেদনপত্র ব্যতিত ক্লাসে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীর পাশাপাশি বাবা / মা / অভিভাবকের স্বাক্ষর থাকতে হবে।
  4. নির্ধারিত ইউনিফর্ম ব্যতিত স্কুলে আসলে (স্কুল চলাকালীন সময়ে) প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। স্কুলের জুতার সাথে শিক্ষার্থীরা অবশ্যই মোজা পরিধান করবে।
  5. স্কুল থেকে প্রতিদিন নির্ধারিত টিফিন প্রদান করা হবে। স্কুলে বাইরে থেকে কোন খাবার আনা যাবে না।
  6. পানির পাত্র, স্কুল ব্যাগ, পোষাক ইত্যাদি কেনা বা সংগ্রহে সর্বাবস্থায় ছবি বর্জন করতে হবে।
  7. শিক্ষা উপকরণ নির্বাচনের সময় অবশ্যই মনে রাখবেন যেন তা প্রয়োজন পূরণের জন্য উপযোগী হয়। খুব দামী/ফ্যান্সি/স্টাইলিশ শিক্ষা উপকরণ সর্বাবস্থায় বর্জণীয়।
  8. প্রতি সপ্তাহে স্কুল ড্রেস, জুতা ইত্যাদির পরিচ্ছন্নতা এবং চুল, নখ ইত্যাদি কাঁটা হয়েছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা হবে।
  9. স্কুলে কোন অবস্থাতেই দামী গহনা, মোবাইল, ঘড়ি, কলম, খেলনা ইত্যাদি সামগ্রী আনা যাবে না। সপ্তাহে একবার (যেকোন দিন) স্কুল ব্যাগ চেক করা হবে। স্কুলের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ ব্যতীত এ ধরনের কোন সামগ্রী ব্যাগে পাওয়া গেলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
  10. প্রতি মাসে একবার স্কুলের শিক্ষার্থীরা (ক্লাস-২ থেকে ক্লাস-১০) নিজের ক্লাসরুম পরিষ্কার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে।

৩) শিক্ষক/শিক্ষিকা বা প্রিন্সিপালের সাথে অভিভাবকদের  সাক্ষাৎ বিষয়ক:

  1. যে কোন প্রয়োজনে স্কুলের কোন শিক্ষক/শিক্ষিকা অথবা প্রিন্সিপালের সাথে কোন অভিভাবক দেখা করতে চাইলে অফিসে রক্ষিত নির্ধারিত সাক্ষাৎ ফরম-এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।পরবর্তিতে অফিস থেকে সাক্ষাতের সময় জানিয়ে দেয়া হবে। কোন অবস্থাতেই সরাসরি স্কুলের কোন শিক্ষক অথবা প্রিন্সিপালের সাথে সাক্ষাৎ করা যাবে না।
  2. স্কুলের নির্দিষ্ট সময়ে সাক্ষাৎকার ব্যতীত স্কুলের বাইরে/ব্যক্তিগতভাবে কোন শিক্ষক/শিক্ষিকা বা স্টাফ-এর সাথে স্কুল বিষয়ক কোন আলাপ-আলোচনা করা যাবে না। স্কুলের যে কোন বিষয়ে শিক্ষক/শিক্ষিকাদের ব্যক্তিগত মোবাইলে ফোন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৪) স্কুলের সাথে যোগাযোগ:

  1. স্কুলের যে কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে সরাসরি স্কুলের অফিস রুমে যোগাযোগ করবেন। অথবা অফিস টাইমের মধ্যে স্কুলের নির্ধারিত মোবাইল নাম্বারে (০১৭০৫-৬৭৯৬০৩) যোগাযোগ করবেন।
  2. নিয়মিত স্কুলের নোটিস বোর্ডে চোখ রাখবেন। স্কুলের সব নোটিস সাধারণত স্কুলের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। (www.scdbd.org/notice) এছাড়াও মোবাইলে এস.এম.এসের মাধ্যমেও জরুরী নোটিশসমূহ জানিয়ে দেয়া হবে।
  3. স্কুল সম্পর্কিত যে কোন অভিযোগ/পরামর্শ স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির কনভেনারকে সরাসরি জানাতে ই-মেইল করতে পারেন: scd.concerns@gmail.com
  4. নার্সারিতে ডায়রির মাধ্যমে প্রতিদিন কোন পড়া লিখে দেয়া হবে না। যা পড়ানো হয়েছে প্রতি সপ্তাহের শেষে তার সার-সংক্ষেপ নোটিস বোর্ড-এ প্রকাশ করা হবে।
  5. অভিভাবকগণ প্রতিদিন অবশ্যই শিক্ষার্থীর স্কুল ডায়রি পর্যবেক্ষণ করবেন। স্কুল থেকে কোন নির্দেশনা দেয়া থাকলে অবশ্যই তার বিপরীতে বাবা-মা/অভিভাবকগণ স্বাক্ষর প্রদান করবেন।

৫) স্কুল ও শিক্ষক/শিক্ষিকাদের সাথে আচরন

  1. স্কুলের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের প্রতি সবসময় সম্মানসূচক আচরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, স্কুলে কর্মরত শিক্ষক/শিক্ষিকারা আমাদেরই দ্বীনি ভাই/বোন। তাদের সম্মান রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। তাই তাদের মধ্যে কোন ভুল/ত্রুটি পাওয়া মাত্রই তা নিয়ে জনসমক্ষে বা নিজেদের ভিতর সমালোচনা না করে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষ বিষয়গুলো তদন্তসাপেক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, ইনশা আল্লাহ।

৬) টার্ম/সাময়িকী ও সি.টি. (ক্লাস টেস্ট) পরীক্ষা:

  1. নার্সারি শ্রেণিতে ১ম সাময়িক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না, ২য় সাময়িক পরীক্ষা থেকে নার্সারির ১ম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
  2. কেজি থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ৩টি টার্ম/সাময়িকী পরীক্ষা অনুষ্টিত হবে। তবে ৫ম, ৮ম, ৯ম, ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষা পি.ই.সি/জে.এস.সি এবং অন্যান্য বোর্ড পরীক্ষার সাথে সঙ্গতি রেখে মডেল টেস্ট আকারে পরীক্ষা নেয়া হবে।
  3. প্রতিটি বিষয়ে সর্বমোট নাম্বার নিম্নোক্তভাবে বন্টিত হবে:
    1. সিটি – ২০%
    2. ১ম সাময়িক/২য় সাময়িক/বার্ষিক – ৮০%
  4. প্রতিটি টার্ম পরীক্ষায় ১টি করে সি.টি. পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
  5. সি.টি. পরীক্ষা নাম্বার যেহেতু টার্ম/সাময়িকী  পরীক্ষার সাথে যোগ হবে, তাই সিটি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ব্যপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
  6. টার্ম/সাময়িকী পরীক্ষা দিতে না পারলে পরবর্তিতে তা পুনরায় দেয়া যাবে না। সাময়িকী/টার্ম পরীক্ষার মত সি.টি. পরীক্ষাও দিতে না পারলে তা পুনরায় দেয়া যাবে না। তবে অনিবার্য কোন কারন থাকলে তা উল্লেখ করে স্কুল কর্তৃপক্ষের বরাবর আবেদন করতে হবে। উক্ত আবেদন পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে মঞ্জুর করা হতে পারে। এ ব্যপারে স্কুল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
  7. সাময়িকী পরীক্ষার দিন অন্তত ১৫ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে।
  8. পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর প্রথম ১:৩০ ঘন্টার মধ্যে পরীক্ষার হল থেকে বের হওয়া যাবে না।
  9. পরীক্ষায় কোনধরনের অসদুপায় অবলম্বন করলে স্কুল থেকে সাময়িক/সম্পূর্ণ বহিষ্কার করা হবে।

৭) রেজাল্ট বিষয়ক:

  1. স্কুল কর্তৃক নির্ধারিত সময়ে ও দিনে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা হবে। অভিভাবকগন নিজ হাতে পরীক্ষার রেজাল্ট গ্রহণ করবেন। কোন অবস্থাতেই শিক্ষার্থীর হাতে রেজাল্ট দেয়া হবে না।
  2. রেজাল্টের দিন ফলাফল বিষয়ক কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নির্ধারিত ফরম-এ লিখিতভাবে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।
  3. প্রতিটি ফলাফল ঘোষণার দিন সি.টি. পরীক্ষা ও টার্ম পরীক্ষার খাতা দেখার জন্য উন্মুক্ত করা হবে। তবে কোন অবস্থাতেই পরীক্ষার খাতা বাসায় নেয়া যাবে না।
  4. পরীক্ষার খাতায় নাম্বার কম/বেশি হওয়া বা খাতা নিরীক্ষা সম্পর্কিত কোন অভিযোগ/পরামর্শ থাকলে তা লিখিতভাবে স্কুল অফিসে জমা দিতে হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষ পরবর্তিতে প্রয়োজন সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।  
  5. পরীক্ষার ফলাফল মার্কশিট-এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। মার্কশীট-এ ক্লাস শিক্ষক/শিক্ষিকা ও প্রিন্সিপালের পক্ষ থেকে মন্তব্য থাকবে।
  6. স্কুলে ৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রমোশন কমিটি রয়েছে। যারা শিক্ষার্থীর মেধার বিচারে পরবর্তি বছরে প্রমোশনের বিষয়টি নির্ধারণ করবেন। প্রমোশন শুধুমাত্র পরীক্ষার ফলাফলের উপরেই নির্ভর করবে না। অর্থাৎ কোন শিক্ষার্থীর বিষয় সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকলেও সে পরীক্ষায় খারাপ ফল করতে পারে। এক্ষেত্রে প্রমোশন কমিটি উপযুক্ত মনে করলে উক্ত শিক্ষার্থীকে পরবর্তি শ্রেণীতে প্রমোশন দিবে। আবার কোন শিক্ষার্থী সব বিষয়ে প্রান্তিকভাবে পাশ নাম্বার পেলেও প্রমোশন কমিটি উক্ত শিক্ষার্থীকে একই ক্লাসে পুনরাবৃত্তি করাতে পারে। প্রমোশনের ব্যপারে প্রমোশন কমিটির সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

৮) প্যারেন্টস মিটিং:

  1. প্রতিটি টার্ম পরীক্ষার পূর্বে প্যারেন্টস মিটিং অনুষ্ঠিত হবে। নির্দিষ্ট সময়ে প্যারেন্টস মিটিং-এ অভিভাবকদের অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
  2. প্রতিটি প্যারেন্টস মিটিং-এ সাধারণত স্কুলের কনভেনার, প্রিন্সিপাল, ভাইস-প্রিন্সিপাল ও ক্লাস টিচার উপস্থিত থেকে অভিভাবকের সাথে আলাদাভাবে মিটিং করবেন। প্যরেন্টস মিটিং-এ একজন শিক্ষার্থীর সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করার সুযোগ থাকে ও পারস্পরিক মত বিনিময়ের মাধ্যমে ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়। তাই উক্ত মিটিংগুলোতে অংশগ্রহণ করা একান্ত জরুরী। প্যারেন্টস মিটিং-এ অভিভাবকদের উপস্থিতি স্কুল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পর্যবেক্ষণ করা হবে এবং যে কোন বিষয়ে মতামত গ্রহণের ক্ষেত্রে তা বিবেচনায় আনা হবে।

৯) অন্যান্য বিষয়:

  1. স্কুলের সম্পদ শিক্ষার্থীদের কাছে আমানত। তাই এই আমানতের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের দ্বারা স্কুলের কোন সম্পদ নষ্ট হলে তার পরিপূর্ণ ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।
  2. ৫ম শ্রেণী থেকে মেয়েরা নিকাব পড়বে।
  3. ১ম শ্রেনী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা পর্দার বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবে।
  4. এস.সি.ডি স্কুলের কোন শিক্ষক/শিক্ষিকা এই স্কুলে অধ্যয়নরত কোন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়াতে চাইলে উক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকাকে অবশ্যই স্কুলের অনুমতি গ্রহণ করতে হবে। এই ব্যাপারে স্কুল চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে এবং উক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকা বা অভিভাবকের কাছে কোনপ্রকার জবাবদিহি করবে না।

মা আসসালামা,

মুহাম্মাদ রিজভী রহমান

প্রিন্সিপাল, এস.সি.ডি

* এই স্কুল হ্যান্ডবুকের উল্লেখিত নিয়মাবলি প্রয়োজন সাপেক্ষে পরিবর্তন/পরিবর্ধন হতে পারে। তবে যে কোন পরিবর্তন/পরিবর্ধন নোটিশ বোর্ড-এ প্রকাশ করা হবে।

Version 1.0 | 12.1.2019